Scrooling

উচ্চমাধ্যমিক ২০২৫ প্রথম দশে ৭২ জন। প্রথম হয়েছে রূপায়ন পাল। রূপায়ন বর্ধমান সিএমএস হাইস্কুলের ছাত্র। তাঁর প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৭ ( ৯৯.৪ শতাংশ) # ২০২৫ সালের মাধ্যমিক পরীক্ষায় রাজ্যে প্রথম রায়গঞ্জের করোনেশন হাইস্কুলের অদৃত সরকার। প্রাপ্ত নম্বর ৬৯৬ নম্বর # ষষ্ঠ সিন্ধু জিব্রাল্টার জয় করে ইতিহাসের পাতায় সায়নী # বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হলেন বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ, শুভেচ্ছা বার্তা পাঠালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় # সুপ্রিম কোর্টের রায়ে ২৫ হাজার ৭৫২ জন শিক্ষকের চাকরি গেল # আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি বিজয়ী ভারত, নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে তৃতীয় বারের জন্য চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি চ্যাম্পিয়ন হল ভারত # প্রয়াত সঙ্গীতশিল্পী প্রতুল মুখোপাধ্যায়, মুখ্যমন্ত্রীর শোকজ্ঞাপন # বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রাজ্যসভার সাংসদ হলেন তৃণমূল কংগ্রেসের ঋতব্রত বন্দ্যোপাধ্যায় # 'দাদাসাহেব ফালকে' সম্মানে ভূষিত হলেন অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী

প্রধান শিক্ষকের বিদায় সংবর্ধনা, উপস্থিত জননেতা, বিধায়ক সহ বহুজন


 

প্রধান শিক্ষকের বিদায় সংবর্ধনা, উপস্থিত জননেতা, বিধায়ক সহ বহুজন


Atanu Hazra 
Sangbad Prabhati, 2 March 2025

অতনু হাজরা, জামালপুর : ১৬ বছর আগে ২০০৯ সালের ২৫ আগস্ট সেলিমাবাদ হাই স্কুলে প্রধান শিক্ষক হিসাবে যোগদান করেছিলেন ভোলানাথ কর্মকার। দীর্ঘ সময় কাজ করার পর ২৮ ফেব্রুয়ারি তিনি তাঁর কর্মজীবন শেষ করলেন। সেই উপলক্ষ্যে শনিবার সেলিমাবাদ হাই স্কুলের পক্ষ থেকে একটি বিদায় সম্বর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। ভোলানাথ বাবু এই বিদ্যালয়ে যোগদান করার পর তাঁর নিষ্ঠা, লেগে থাকা, কিছু করার অদম্য ইচ্ছা এবং সর্বোপরি সহকর্মীদের সহযোগিতায় এই বিদ্যালয়কে ব্লকের অন্যতম একটি সেরা বিদ্যালয় হিসাবে গড়ে তুলেছিলেন। স্বল্প ভাসি, সদাহাস্য মানুষটি ছিলেন অজাতশত্রু। তাই এলাকার সকল মানুষের সহযোগিতা পেয়েছেন তাঁর কর্মজীবনে যার ফলে নিজের বিদ্যালয়ের প্রভূত উন্নতি করতে পেরেছেন তিনি। 

এদিন তাঁর এই বিদায় সম্বর্ধনা অনুষ্ঠানে তাই চাঁদের হাট বসেছিল। তাঁকে বিদায় কালে শুভেচ্ছা জানাতে এসেছিলেন বিধায়ক অলক কুমার মাঝি, তৃণমূল কংগ্রেসের জামালপুর ব্লক সভাপতি তথা পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ তথা এই বিদ্যালয়ের পরিচালন সমিতির প্রাক্তন সম্পাদক মেহেমুদ খাঁন, ছিলেন এই বিদ্যালয়ের প্রাক্তন প্রধান শিক্ষক শক্তিপদ সাঁতরা সহ বিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষক শিক্ষিকা, এলাকার বিভিন্ন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সহ অন্যান্য শিক্ষকরা তাঁকে সম্মান শ্রদ্ধা জানাতে আসেন। 

আসেন অনেক প্রাক্তন ছাত্র। বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক থাকাকালীন বিদ্যালয়কে উন্নতির চরম শিখরে নিয়ে গেছেন তিনি। এলাকার অন্যান্য স্কুলের থেকে তাই তাঁর স্কুলে ছাত্র সংখ্যা অনেক বেশি। এই বিদায়ের দিনে চোখে জল তাঁর সহকর্মী থেকে ছাত্র ছাত্রীদের। আর তিনি নিজে বলেন আজ তো দুঃখের দিন নিশ্চয়ই কিন্তু তাঁর সাথে আজ তাঁর আনন্দের দিন। কারণ তাঁর মত মানুষের জন্য এত মানুষ আজ এসেছেন এতে তিনি ধন্য। তিনি বিদ্যালয় চালাতে তাঁর সহকর্মীদের যে সাহায্য পেয়েছেন সে জন্য তাঁদের ধন্যবাদ জানান।