Scrooling

উচ্চ মাধ্যমিকের পর নিটেও রাজ্যে প্রথম বর্ধমানের রূপায়ণ পাল। # উচ্চমাধ্যমিক ২০২৫ প্রথম দশে ৭২ জন। প্রথম হয়েছে রূপায়ন পাল। রূপায়ন বর্ধমান সিএমএস হাইস্কুলের ছাত্র। তাঁর প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৭ ( ৯৯.৪ শতাংশ) # ২০২৫ সালের মাধ্যমিক পরীক্ষায় রাজ্যে প্রথম রায়গঞ্জের করোনেশন হাইস্কুলের অদৃত সরকার। প্রাপ্ত নম্বর ৬৯৬ নম্বর # ষষ্ঠ সিন্ধু জিব্রাল্টার জয় করে ইতিহাসের পাতায় সায়নী # বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হলেন বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ, শুভেচ্ছা বার্তা পাঠালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় # 'দাদাসাহেব ফালকে' সম্মানে ভূষিত হলেন অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী

দুর্গা পুজোর উদ্বোধনে সম্প্রীতির বার্তা


 

দুর্গা পুজোর উদ্বোধনে সম্প্রীতির বার্তা 




Atanu Hazra 
Sangbad Prabhati, 9 October 2024

অতনু হাজরা, জামালপুর : গত দুদিনে বহু পূজা মণ্ডপ উদ্বোধন করলেন তৃণমূল কংগ্রেসের জামালপুর ব্লক সভাপতি মেহেমুদ খান ও বিধায়ক অলক কুমার মাঝি। তাঁদের সঙ্গে ছিলেন পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি পূর্ণিমা মালিক, বিডিও পার্থ সারথি দে, সহ সভাপতি ভূতনাথ মালিক। এছাড়াও বিভিন্ন অঞ্চলের প্রধান, উপ প্রধান ও অঞ্চল সভাপতিরা। আজ মহাষষ্ঠীতে মোট ১৪ টি পুজো মণ্ডপ উদ্বোধন করেন তাঁরা। 

তার মধ্যে ছিল ইটলা পোড়েল পাড়া, টাঙ্গবেড়িয়া সর্বজনীন, বাদপুর নেতাজী সংঘ, শ্রীমানপুর বারোয়ারী, ভেরি নন্দনপুর সর্বজনীন, রামনাথপুর বিশ্বাস পাড়া, আটপাড়া সর্বজনীন, কালনা বাসন্তিতলা সর্বজনীন, হিরন্যগ্রাম মাঝের পাড়া বারোয়ারি, কৃষ্ণরামপুর সর্বজনীন, শ্রীকৃষ্ণপুর উত্তর পাড়া বারোয়ারী সহ অন্যান্য পুজো মণ্ডপ। তাঁদের সঙ্গে ছিলেন মৃদুল কান্তি মন্ডল, শাজাহান মন্ডল সহ অন্যান্যরা। 

মেহেমুদ খান বলেন, পঞ্চমী থেকেই পুজো মণ্ডপ উদ্বোধন করছেন তিনি আর বিধায়ক। এটি তাঁর কাছে এক বিশেষ সম্মানের তিনি নিজে মুসলিম হলেও তাঁকে দিয়ে দুর্গা পূজা উদ্বোধন করানো হচ্ছে। এ তাঁর কাছে পরম সৌভাগ্য। তিনি প্রতিটি পুজো মণ্ডপ ঘুরে দেখে দেখলেন যে সকলেই মোটামুটি সরকারি গাইড লাইন মেনেই চলছে। সরকারি অনেক প্রচার দেখা যাচ্ছে মণ্ডপ গুলিতে। সবচেয়ে ভালো লাগার যে বিষয় তা হলো অনেক পুজো কমিটিই বস্ত্র উপহার দিচ্ছে অসহায় মানুষদের। এর সব কৃতিত্ব পাওনা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। পুজো কমিটিগুলোকে অনুদান দেওয়ায় পুজোগুলো অনেক ভালো ভাবে করা যাচ্ছে। 

বিধায়ক প্রথমেই পুজো কমিটিগুলোকে ধন্যবাদ জানান তাঁকে পুজো উদ্বোধনে ডাকার জন্য। সরকারি অনুদান পেয়ে পুজো কমিটি গুলো অনেক গঠনমূলক কাজ করছেন এতে তাঁর ভালো লাগছে। একটা সময় ছিল যখন গ্রামের বারোয়ারী গুলো পুজো করতে ধুঁকতো। কিন্তু সরকারি অনুদান পাওয়ার পর গ্রামের পুজো গুলোতে অনেক জৌলুশ বেড়ে গেছে। তিনি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানান এই সরকারি অনুদান দেওয়ার জন্য।

       এছাড়াও আজ পারাতল ২ অঞ্চলে পঞ্চায়েত সমিতির পঞ্চদশ অর্থ কমিশন থেকে ৪ লক্ষ ৭৫ হাজার টাকা ব্যয়ে একটি ঠান্ডা পানীয় জল প্রকল্পের উদ্বোধন করেন পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ মেহেমুদ খান। তাঁর সঙ্গে ছিলেন প্রধান মাবিয়া বেগম ও পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য রেখা লোহার ও আনোয়ার আলী সরকার।