Scrooling

হাঁপানি ও অ্যালার্জিজনিত সমস্যায় ভুগছেন ? বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ডাঃ অয়ন শিকদার আগামী ২৫ আগস্ট বর্ধমানে আসছেন। নাম লেখাতে যোগাযোগ 9734548484 অথবা 9434360442 # টি টোয়েন্টি ওয়ার্ল্ড ক্রিকেট ২০২৪ : ভারতের বিশ্ব রেকর্ড, প্রথম থেকে শেষ সব ম্যাচে ভারতের জয় # কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন আউসগ্রামের বিউটি বেগম # নরেন্দ্র মোদীর মন্ত্রীসভায় পশ্চিমবঙ্গ থেকে শপথ নিলেন ডঃ সুকান্ত মজুমদার ও শান্তনু ঠাকুর # আঠারো তম লোকসভা ভোটের ফলাফল : মোট আসন ৫৪৩টি। NDA - 292, INDIA - 234, Others : 17 # পশ্চিমবঙ্গে ভোটের ফলাফল : তৃণমূল কংগ্রেস - ২৯, বিজেপি - ১২, কংগ্রেস - ১

শ্রীরামপুরের বাঁশদহ বিল রাজ্যের পাখিরালয় তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হওয়ার অপেক্ষায়


 

শ্রীরামপুরের বাঁশদহ বিল রাজ্যের পাখিরালয় তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হওয়ার অপেক্ষায়




Saiyad Abu Jafar
Sangbad Prabhati, 19 February 2024

সৈয়দ আবু জাফর, পূর্বস্থলী : পূর্ব বর্ধমান জেলার পূর্বস্থলী ১ নম্বর ব্লকের শ্রীরামপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের অন্তর্গত বাঁশদহ বিলে বন দপ্তরের উদ্যোগে পাখি গণনার কাজ শুরু হয়েছে। রবিবার এখানে উপস্থিত ছিলেন এলাকার বিধায়ক তথা রাজ্যের প্রাণী সম্পদ বিকাশ দপ্তরের মন্ত্রী স্বপন দেবনাথ, পূর্বস্থলী ১ নম্বর পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি দিলীপ মল্লিক, বন দপ্তরের কাটোয়ার আধিকারিক শিবপ্রসাদ সিনহা সহ অন্যান্য আধিকারিকরা। এদিন এখানে মন্ত্রী স্বপন বাবু বলেন, এখানে তিনি খাল বিল চুনো মাছ পিঠে পুলি উৎসব করে থাকেন। এখানে দুটি জলাশয় আছে একটি বাঁশদহ বিল যা প্রায় ৭১ একরের উপর এলাকা জুড়ে অবস্থিত এবং অপরটি চাঁদের বিল। সেটাও প্রায় সাড়ে তিন কিলোমিটার এলাকা জুড়ে রয়েছে। তিনি বলেন বিগত কয়েক বছর ধরে লক্ষ্য করা যাচ্ছে এই জলাশয়ে হাজার হাজার পরিযায়ী পাখিরা আসে। যা এলাকাবাসীর সঙ্গে সঙ্গে তার নজরও এড়িয়ে যায়নি। 

দীর্ঘদিন পর্যবেক্ষণ করার পর তিনি বনদপ্তরের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। যদি এখানে একটি পাখিরালয় তৈরি করা যায় সেই লক্ষ্যে। তার আবেদনে সারা দিয়েই আজ বন দপ্তরের পক্ষি বিশেষজ্ঞ আধিকারিক এবং তার সাথে আরো ১০-১২ জনের একটি টিম এখানে আসেন। আগামী কয়েক দিন তারা এখানে পাখি গণনার কাজ করবেন। বনদপ্তরের পক্ষ থেকে ইতিমধ্যেই পাঁচ হাজার পাখি গনণা করা সম্ভব হয়েছে বলে জানা গেছে। 

মন্ত্রী স্বপন দেবনাথ বলেন, ভবিষ্যতে এখানে পাখিরালয় হলে পশ্চিমবঙ্গের পাখিরালয়ের খাতায় বাঁশদহ বিলের নাম অন্তর্ভুক্ত হবে। এবং ধীরে ধীরে এটি একটি পর্যটন কেন্দ্রে পরিণত হবে। যা খুবই আনন্দের বিষয়।