Scrooling

উচ্চমাধ্যমিক ২০২৫ প্রথম দশে ৭২ জন। প্রথম হয়েছে রূপায়ন পাল। রূপায়ন বর্ধমান সিএমএস হাইস্কুলের ছাত্র। তাঁর প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৭ ( ৯৯.৪ শতাংশ) # ২০২৫ সালের মাধ্যমিক পরীক্ষায় রাজ্যে প্রথম রায়গঞ্জের করোনেশন হাইস্কুলের অদৃত সরকার। প্রাপ্ত নম্বর ৬৯৬ নম্বর # ষষ্ঠ সিন্ধু জিব্রাল্টার জয় করে ইতিহাসের পাতায় সায়নী # বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হলেন বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ, শুভেচ্ছা বার্তা পাঠালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় # সুপ্রিম কোর্টের রায়ে ২৫ হাজার ৭৫২ জন শিক্ষকের চাকরি গেল # আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি বিজয়ী ভারত, নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে তৃতীয় বারের জন্য চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি চ্যাম্পিয়ন হল ভারত # প্রয়াত সঙ্গীতশিল্পী প্রতুল মুখোপাধ্যায়, মুখ্যমন্ত্রীর শোকজ্ঞাপন # বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রাজ্যসভার সাংসদ হলেন তৃণমূল কংগ্রেসের ঋতব্রত বন্দ্যোপাধ্যায় # 'দাদাসাহেব ফালকে' সম্মানে ভূষিত হলেন অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী

বিধায়কের বিজয়া সম্মেলনে বয়স্ক কর্মীদের সম্বর্ধনা


 

বিধায়কের বিজয়া সম্মেলনে বয়স্ক কর্মীদের সম্বর্ধনা




Sk Samsuddin
Sangbad Prabhati, 8 November 2023

সেখ সামসুদ্দিন, মেমারি : পূর্ব বর্ধমান জেলার মেমারি বিধানসভার বিধায়ক মধুসূদন ভট্টাচার্যের উদ্যোগে বিধানসভা এলাকার ১২ টি অঞ্চল সহ মেমারি পৌর শহরের তৃণমূলের কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে বিজয়া সম্মেলন আয়োজিত হয়। মেমারি উৎসব হলে এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিধায়কের সঙ্গে মেমারি শহর তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি স্বপন ঘোষাল, প্রাক্তন পঞ্চায়েত সমিতির সহ-সভাপতি সেখ মোয়াজ্জেম, মেমারি পৌরসভার ভাইস চেয়ারম্যান সুপ্রিয় সামন্ত, বিজ্ঞানী তথা রাষ্ট্রীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত শিক্ষক চন্দ্র নারায়ণ বৈরাগ্য সহ ব্লক ও শহরের নেতৃত্ব এবং কর্মী সমর্থকরা। এখানে প্রত্যেক অঞ্চলের বয়স্ক কর্মীদের এবং সাংবাদিকদের সংবর্ধনা জানানো হয়। বিধায়কের চোখে পূজো পরিক্রমার ফলাফলের পুরস্কার প্রদান করা হয়। মেমারি শহরের প্রথম স্থান অর্জন করে সোমেশ্বর তলা সর্বজনীন দুর্গাপুজো, দ্বিতীয় স্থান অর্জন করে রাজ সংঘের পুজো এবং তৃতীয় স্থান অর্জন করে হাসপাতাল পাড়া সর্বজনীন দুর্গাপূজা। গ্রামাঞ্চলে প্রথম স্থান অর্জন করে নিমো সুকান্ত নগর সর্বজনীন দুর্গাপুজো, দ্বিতীয় স্থান অর্জন করে পাল্লা সরমস্তপুর সর্বজনীন দুর্গাপুজো এবং তৃতীয় স্থান অর্জন করে পাল্লারোড পল্লী মঙ্গল সমিতি। এছাড়াও কয়েকটি সান্ত্বনা পুরস্কার দেওয়া হয়। এদিন নেতৃত্বের বক্তব্যে দলের মধ্যে আভ্যন্তরীণ লড়াই বন্ধ রেখে বিধায়কের হাত শক্ত করার আহ্বান জানানো হয়। তারা দাবি করেন বিধানসভাতে জনপ্রতিনিধি করে পাঠিয়েছেন তারাই এবং তাকে যদি না দাবি দাওয়া জানান তিনি বিধানসভাতে দাবিগুলো তুলবেন কিভাবে? দাবি আদায় করতে হলে সকলকে ঐক্যমতের ভিত্তিতে বিধায়কের হাত শক্ত করা প্রয়োজন বলে দাবি করেন। এদিনের সম্মেলন শেষে বিধায়ক সাংবাদিক বৈঠক করেন।