Scrooling

উচ্চমাধ্যমিক ২০২৫ প্রথম দশে ৭২ জন। প্রথম হয়েছে রূপায়ন পাল। রূপায়ন বর্ধমান সিএমএস হাইস্কুলের ছাত্র। তাঁর প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৭ ( ৯৯.৪ শতাংশ) # ২০২৫ সালের মাধ্যমিক পরীক্ষায় রাজ্যে প্রথম রায়গঞ্জের করোনেশন হাইস্কুলের অদৃত সরকার। প্রাপ্ত নম্বর ৬৯৬ নম্বর # ষষ্ঠ সিন্ধু জিব্রাল্টার জয় করে ইতিহাসের পাতায় সায়নী # বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হলেন বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ, শুভেচ্ছা বার্তা পাঠালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় # সুপ্রিম কোর্টের রায়ে ২৫ হাজার ৭৫২ জন শিক্ষকের চাকরি গেল # আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি বিজয়ী ভারত, নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে তৃতীয় বারের জন্য চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি চ্যাম্পিয়ন হল ভারত # প্রয়াত সঙ্গীতশিল্পী প্রতুল মুখোপাধ্যায়, মুখ্যমন্ত্রীর শোকজ্ঞাপন # বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রাজ্যসভার সাংসদ হলেন তৃণমূল কংগ্রেসের ঋতব্রত বন্দ্যোপাধ্যায় # 'দাদাসাহেব ফালকে' সম্মানে ভূষিত হলেন অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী

ফসলের অবশিষ্টাংশ পোড়ানো প্রতিরোধ দিবস পালন


 

ফসলের অবশিষ্টাংশ পোড়ানো প্রতিরোধ দিবস পালন


অতনু হাজরা, জামালপুর : ৩ নভেম্বর সারা রাজ্য জুড়ে ফসলের অবশিষ্টাংশ পোড়ানো প্রতিরোধ দিবস পালন করা হচ্ছে। এই কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে নানা ধরনের অনুষ্ঠানও করা হচ্ছে। পূর্ব বর্ধমানের জামালপুরে জামালপুর ব্লক কৃষি অধিকর্তা করণের পক্ষ থেকে জামালপুর পঞ্চায়েত সমিতির মিটিং হলে আজ একটি সেমিনারের আয়োজন করা হয়। এই সেমিনারে উপস্থিত ছিলেন পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি মেহেমুদ খান, জয়েন্ট বিডিও অরিন্দম জানা, কৃষি আধিকারিক সঞ্জিবুল ইসলাম, সহ সভাপতি দেবু হেমব্রম, পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ ভূতনাথ মালিক, কৃষি দপ্তরের অফিসার পল্লব দাস সহ অন্যান্যরা। আজ মূলত কৃষকদের বোঝানো হয় কেন তারা নারা পোড়াবেন না। বা নারা পোড়ানোর ক্ষতিকারক দিকগুলো কি কি, এই সব বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়।

 এডিএ সঞ্জীবুল ইসলাম কৃষকদের উদ্দেশ্যে বলেন, নারা না পুড়িয়ে সেগুলি দিয়ে অনেক কাজ করা যায়। বোলার বা মালচার দিয়ে ধান কাটলে কুটি গুলোকে মিহি করে কেটে একদম মাটিতে মিশিয়ে দেবে। ধান কাটার পর নারা গুলো বা কুটি দিয়ে কম্পোস্ট সার বানানো যাবে। মাঠে গোবরের উপর নিচে দুটি স্তর করে মাঝে কুটি দিয়ে ১৫ দিন ত্রিপল ঢাকা দিয়ে রাখলে সেটা কম্পোস্ট সারে পরিণত হবে। 

ওই কুটি গুলো দিয়ে মাশরুম চাষ করা যাবে কিম্বা কুটি গুলো বাড়িতে খড় কাটা মেশিনে কেটে তাতে গোবর মিশিয়ে গুল বা ঘুঁটে তৈরি করে বিক্রিও করা যেতে পারে। এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষ থেকে লোনতও পাওয়া যাবে বলে তিনি জানান। চাষীরা প্রত্যেকেই উপস্থিত আধিকারিকদের আশ্বস্ত করেন যে তারা নারা পোড়াবেন না।