Scrooling

আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পেলেন বঙ্গতনয়া, ৮২তম ভেনিস ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের অরিজন্তি বিভাগে সেরা পরিচালকের খেতাব জয় করলেন চিত্রপরিচালক অনুপর্ণা রায়। বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এর শুভেচ্ছা। # রজতজয়ন্তী বর্ষে সংবাদ প্রভাতী পত্রিকা। সকল পাঠক-পাঠিকা বিজ্ঞাপনদাতা ও শুভানুধ্যায়ীদের প্রতি শুভেচ্ছা # বর্ধমানে জাতীয় সড়কে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনায় ১১ পুণ্যার্থীর মৃত্যু। মৃতদের পরিবারকে আর্থিক সাহায্যের ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রীর # UGC NET 2025-এ অল ইন্ডিয়া র‍্যাঙ্ক-১ করেছেন বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের পিএইচডি স্কলার নিলুফা ইয়াসমিন # উচ্চ মাধ্যমিকের পর নিটেও রাজ্যে প্রথম বর্ধমানের রূপায়ণ পাল। # ষষ্ঠ সিন্ধু জিব্রাল্টার জয় করে ইতিহাসের পাতায় সায়নী # 'দাদাসাহেব ফালকে' সম্মানে ভূষিত হলেন অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী

অসহায় পরিবারের সদ্যজাত কে আশীর্বাদ করতে দুয়ারে পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি



অসহায় পরিবারের সদ্যজাত কে আশীর্বাদ করতে দুয়ারে পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি 


অতনু হাজরা, জামালপুর : কিছুদিন আগেই আমরা সংবাদ প্রভাতী-তে খবরের মাধ্যমে জানিয়েছিলাম এক অসহায় প্রসূতি মায়ের পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন জামালপুর পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি তথা  তৃণমূল কংগ্রেসের জামালপুর ব্লক সভাপতি মেহেমুদ খান। সেই প্রসূতি মা সদাই একটি পুত্র সন্তানের জন্ম দিয়েছেন। আজ সেই পুত্র সন্তানকে দেখতে হাজির হলেন পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি তথা  ব্লক সভাপতি মেহেমুদ খান। প্রথমে তিনি যে ঘরটি তিনি করে দিচ্ছেন সদ্যোজাত ওই শিশু ও মায়ের জন্য সেটি আগে পরিদর্শন করেন। একটি সুন্দর ইঁট, বালি, সিমেন্টের ঘর তিনি বানিয়ে দিচ্ছেন, তাদের থাকার যাতে কোন অসুবিধা না হয় সেজন্য। 

এরপর তিনি গিয়ে পৌঁছান সদ্যোজাত সেই শিশুকে দেখতে। তার সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন এলাকার নেতৃত্ব বাচ্চু মাঝি ও স্থানীয় গ্রামীণ চিকিৎসক রাশেদ আলী হালদার ও মনোজ কাপাসি সহ অন্যান্যরা। তিনি শিশু সন্তানটির মুখ দর্শন করে ৫০০ টাকা, একটি জামা এবং তার মায়ের জন্য একটি শাড়ি উপহার হিসেবে দিয়েছেন। বাচ্চাটির নামকরণ করার জন্য তাকে অনুরোধ করা হলে তিনি বাচ্চাটির নামকরণ করেন শুভদীপ। এর সাথে অসহায় ওই মাকে তিনি আশ্বস্ত করেন নতুন ঘর হয়ে গেলে সেই ঘরে সংসার করার যাবতীয় যা কিছু প্রয়োজনীয় জিনিস সব তিনি নিজে কিনে দেবেন এবং তাদের যাতে কোন অসুবিধে না হয় সে বিষয়টা তিনি দেখবেন বলে পরিবারকে আশ্বস্ত করেন। পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি যখন শিশুটিকে দেখতে যান তখন আশপাশ এলাকার প্রচুর মানুষ সেখানে ভিড় জমান এবং তার এই কাজের প্রশংসা করেন।