Scrooling

আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পেলেন বঙ্গতনয়া, ৮২তম ভেনিস ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের অরিজন্তি বিভাগে সেরা পরিচালকের খেতাব জয় করলেন চিত্রপরিচালক অনুপর্ণা রায়। বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এর শুভেচ্ছা। # রজতজয়ন্তী বর্ষে সংবাদ প্রভাতী পত্রিকা। সকল পাঠক-পাঠিকা বিজ্ঞাপনদাতা ও শুভানুধ্যায়ীদের প্রতি শুভেচ্ছা # বর্ধমানে জাতীয় সড়কে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনায় ১১ পুণ্যার্থীর মৃত্যু। মৃতদের পরিবারকে আর্থিক সাহায্যের ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রীর # UGC NET 2025-এ অল ইন্ডিয়া র‍্যাঙ্ক-১ করেছেন বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের পিএইচডি স্কলার নিলুফা ইয়াসমিন # উচ্চ মাধ্যমিকের পর নিটেও রাজ্যে প্রথম বর্ধমানের রূপায়ণ পাল। # ষষ্ঠ সিন্ধু জিব্রাল্টার জয় করে ইতিহাসের পাতায় সায়নী # 'দাদাসাহেব ফালকে' সম্মানে ভূষিত হলেন অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী

তৃণমূল কংগ্রেসের শহীদ স্মরণ জামালপুরে


 

তৃণমূল কংগ্রেসের শহীদ স্মরণ জামালপুরে 


অতনু হাজরা, অমরপুর :  তৃণমূল কংগ্রেস সরকার ক্ষমতায় আসার আগেই ২০০৮ ও ২০১০ সালে পূর্ব বর্ধমানের জামালপুরের অমরপুরে উত্তম ভুল, ঈশায়াক মল্লিক ও পাঁচুগোপাল রুইদাস এই তিনজন খুন হয়েছিলেন। সেই সময় তৃণমূল কংগ্রেসের আন্দোলনে উত্তাল হয়ে উঠেছিল গোটা জামালপুর। অভিযোগ সিপিআইএমের  হার্মাদ বাহিনীর হাতে খুন হন ওই তিন তৃণমূল কর্মী। তার পরে অনেক লড়াই সংগ্রামের পর দল ২০১১ সালে ক্ষমতায় আসে। ক্ষমতায় আসার পর দল এই শহীদদের স্বীকৃতি দিয়েছে। অমরপুরে তাঁদের স্মৃতির উদ্দেশ্যে একটি শহীদ বেদি বানানো হয়। প্রতিবছর আজকের দিনে সেখানে গিয়ে শহীদ বেদীতে মাল্য দান করে শহীদদের সম্মান ও শ্রদ্ধা জানানো হয়। 

আজ সেখানে তাঁদের সম্মান ও শ্রদ্ধা জানাতে উপস্থিত হন  জামালপুর ব্লকের তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি মেহেমুদ খান, জেলার যুব সভাপতি তথা বিধায়ক অলক কুমার মাঝি,  যুব তৃণমূলের ব্লক সভাপতি ভূতনাথ মালিক, জয় হিন্দ বাহিনীর ব্লক সভাপতি সাহাবুদ্দিন মন্ডল, এস সি সেলের সভাপতি উত্তম হাজারী,  সংখ্যালঘু সেলের সভাপতি ওয়াসিম সরকার, শ্রমিক নেতা তাবারক আলী মন্ডল, ছাত্র পরিষদের সভাপতি বিট্টু মল্লিক, সাহাবুদ্দিন শেখ সহ স্থানীয় নেতৃত্ব ও শহীদ পরিবারের সদস্যরা।

 মেহেমুদ খান বলেন উত্তম ভুল, ঈশায়ক মল্লিক ও পাঁচুগোপাল রুইদাসের অবদান কখনোই ভোলার নয়। তাঁরা যে কাজ সম্পূর্ন করে যেতে পারেননি সেই কাজ  তাঁদেরই করতে হবে বলে তিনি জানান। তার সাথে এটাও বলেন দল ক্ষমতায় এসে এই শহীদ পরিবার গুলোকে ভুলে যায় নি। প্রতিটি পরিবারকেই রাজ্য সরকারের মুখ্যমন্ত্রী চাকরি দিয়েছেন। উপস্থিত শহীদ পরিবারের সদস্যরা তৃণমূল কংগ্রেস, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও মেহেমুদ খানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।