Scrooling

আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পেলেন বঙ্গতনয়া, ৮২তম ভেনিস ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের অরিজন্তি বিভাগে সেরা পরিচালকের খেতাব জয় করলেন চিত্রপরিচালক অনুপর্ণা রায়। বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এর শুভেচ্ছা। # রজতজয়ন্তী বর্ষে সংবাদ প্রভাতী পত্রিকা। সকল পাঠক-পাঠিকা বিজ্ঞাপনদাতা ও শুভানুধ্যায়ীদের প্রতি শুভেচ্ছা # বর্ধমানে জাতীয় সড়কে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনায় ১১ পুণ্যার্থীর মৃত্যু। মৃতদের পরিবারকে আর্থিক সাহায্যের ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রীর # UGC NET 2025-এ অল ইন্ডিয়া র‍্যাঙ্ক-১ করেছেন বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের পিএইচডি স্কলার নিলুফা ইয়াসমিন # উচ্চ মাধ্যমিকের পর নিটেও রাজ্যে প্রথম বর্ধমানের রূপায়ণ পাল। # ষষ্ঠ সিন্ধু জিব্রাল্টার জয় করে ইতিহাসের পাতায় সায়নী # 'দাদাসাহেব ফালকে' সম্মানে ভূষিত হলেন অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী

প্রাইভেট টিউটন বিতর্কে পথে নামলো অভিভাবক ফোরাম


 

প্রাইভেট টিউটন বিতর্কে পথে নামলো অভিভাবক ফোরাম 


ডিজিটাল ডেস্ক রিপোর্ট, সংবাদ প্রভাতী : ছেলে-মেয়েদের পড়াশোনা নিয়ে উদ্বিগ্ন অভিভাবকরা। একদিকে করোনার আগ্রাসন, অন্যদিকে প্রাইভেট টিউটর সংগঠনের আন্দোলন। দুটোর মাঝে পড়ে স্কুল পড়ুয়ারা চরম সংকটে। এই পরিস্থিতিতে ছাত্র ছাত্রীদের অভিভাবকরাও সংগঠিত হচ্ছেন। ইতিমধ্যেই তাঁরা অভিভাবক ফোরাম নামে একটি সংগঠনও গড়ে তুলে কার্যত স্কুল শিক্ষকদের (যাঁরা টিউশন পড়ান) পাশে দাঁড়িয়েছেন। ৬ জুলাই অভিভাবক ফোরাম জেলা বিদ্যালয় পরিদর্শকের কাছে একটি স্মারকলিপিও জমা দিয়েছেন। তাদের বক্তব্য "সরকারি স্কুলের শিক্ষকদের টিউশন করা যাবে না" সরকারি এই আপাত নিরীহ অস্পষ্ট আইনকে হাতিয়ার করে আন্দোলনের নামে বর্ধমান শহরে প্রাইভেট টিউটর সংগঠন বেআইনিভাবে এবং অনৈতিকভাবে শিক্ষকদের (স্কুল শিক্ষক) বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে প্রতিনিয়ত তাদের হেনস্থা করছেন এবং অপমান করছেন। সেইকারণে নিজের সম্মান এবং প্রাণ বাঁচাতে তারা শঙ্কিত হয়ে টিউশন পড়ানো বন্ধ করে দিয়েছেন। যার ফলে পঠন পাঠনের মাঝ পথে ছেলেমেয়েরা যোগ্য শিক্ষকদের সান্নিধ্যলাভ থেকে বঞ্চিত হয়ে বিরাট ক্ষতির মুখোমুখি হচ্ছে। শুধু তাই নয় প্রিয় শিক্ষকের কাছে পড়তে পারবে না জেনে মানসিকভাবে তারা ভীষণ ভেঙে পড়েছে। সামনের এই জুলাই মাসে ওদের NEET এবং JEE এর মতো গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা রয়েছে। তাই হঠাৎ প্রিয় শিক্ষকদের কাছে টিউশন বন্ধ হয়ে যাওয়ায় তারা প্রত্যেকেই দিশেহারা হয়ে পড়েছে। এমতবস্থায় জীবনের এরকম গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষায় ভালো ফল করা বা কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌঁছানো তাদের কাছে দুঃস্বপ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে। অভিভাবক ফোরাম এই বক্তব্য তুলে ধরে জেলা বিদ্যালয় পরিদর্শককে বলেছেন, 'ছাত্র-ছাত্রীদের স্বার্থে আপনাকে সদর্থক ভূমিকা গ্রহণ করতে আর্জি জানাচ্ছি।  যাতে আমাদের সন্তান-সন্ততিরা তাদের পছন্দের শিক্ষকের কাছে পড়ে তাদের জীবনের স্বপ্ন সফল করতে পারে। আইন আইনের পথে চলুক তাতে আমাদের কোন আপত্তি নেই। কিন্তু প্রাইভেট টিউটর শিক্ষক সংগঠনের আগ্রাসী মনোভাব এবং শিক্ষকদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে হামলা যাতে বন্ধ হয় তার জন্য আপনাকে আইনি সাহায্য দেওয়ার জন্য অনুরোধ জানাই'।