Scrooling

আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পেলেন বঙ্গতনয়া, ৮২তম ভেনিস ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের অরিজন্তি বিভাগে সেরা পরিচালকের খেতাব জয় করলেন চিত্রপরিচালক অনুপর্ণা রায়। বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এর শুভেচ্ছা। # রজতজয়ন্তী বর্ষে সংবাদ প্রভাতী পত্রিকা। সকল পাঠক-পাঠিকা বিজ্ঞাপনদাতা ও শুভানুধ্যায়ীদের প্রতি শুভেচ্ছা # বর্ধমানে জাতীয় সড়কে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনায় ১১ পুণ্যার্থীর মৃত্যু। মৃতদের পরিবারকে আর্থিক সাহায্যের ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রীর # UGC NET 2025-এ অল ইন্ডিয়া র‍্যাঙ্ক-১ করেছেন বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের পিএইচডি স্কলার নিলুফা ইয়াসমিন # উচ্চ মাধ্যমিকের পর নিটেও রাজ্যে প্রথম বর্ধমানের রূপায়ণ পাল। # ষষ্ঠ সিন্ধু জিব্রাল্টার জয় করে ইতিহাসের পাতায় সায়নী # 'দাদাসাহেব ফালকে' সম্মানে ভূষিত হলেন অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী

জেলা পুলিশ ও স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার উদ্যোগে বিনাব্যয়ে নৃত্য প্রশিক্ষণ কেন্দ্র


 

জেলা পুলিশ ও স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার উদ্যোগে বিনাব্যয়ে নৃত্য প্রশিক্ষণ কেন্দ্র 


ডিজিটাল ডেস্ক রিপোর্ট, সংবাদ প্রভাতী : পুলিশ সমাজের বন্ধু। পুলিশের সঙ্গে জনগণের সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় করতে উদ্যোগী পূর্ব বর্ধমান জেলার পুলিশ সুপার কামনাশীষ সেন। সামাজিক নানা কর্মসূচির পাশাপাশি ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রেও স্বাক্ষর রাখছে পূর্ব বর্ধমান জেলা পুলিশ প্রশাসন। বুধবার শহর বর্ধমানের উপকন্ঠে বেলকাশ অঞ্চলের ঝিঙ্গুটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শুরু হলো নৃত্য প্রশিক্ষণ কেন্দ্র। জেলা পুলিশ সুপার কামনাশীষ সেন এর ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় এবং পূর্ব বর্ধমান জেলা পুলিশের মহিলা থানার আই সি বনানী রায় এর সহযোগিতায়  এবং বর্ধমান মহিলা থানা ও স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা বর্ধমান সহযোদ্ধা'র উদ্যোগে ঝিঙ্গুটি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে নৃত্য প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের সূচনা হয়। এই প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের প্রশিক্ষিকা হিসেবে ছাত্র-ছাত্রীদের শিক্ষা দিচ্ছেন বর্ধমান মহিলা থানার এএসআই  কৃষ্ণা সাহা।

নৃত্য প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বর্ধমান মহিলা থানার আইসি বনানী রায়, বর্ধমান সহযোদ্ধা'র সম্পাদক প্রীতিলতা বন্দ্যোপাধ্যায়, সহ-সভাপতি ফাল্গুনী দাস রজক, বেলকাশ গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান জাহানারা খাতুন, শিক্ষার্থী এবং তাদের অভিভাবক এবং অভিভাবিকারা। 

সম্পূর্ণ বিনাব্যয়ে নৃত্য শিক্ষার সুযোগ পেয়ে তৃষা সোম, জয়িতা রাউত, রাজশ্রী রাউত, অনামিকা চন্দ্র, গৌরি সোম  সহ শিক্ষার্থীদের অভিভাবিকারাও উচ্ছ্বসিত। তারা জানান, গ্রামে কোনও নৃত্য প্রশিক্ষণ কেন্দ্র ছিলনা। এইরকম প্রশিক্ষণ কেন্দ্র পেয়ে তারা খুবই আশান্বিত। কারণ আগামী দিনে তাদের শিশুরা শিক্ষা গ্রহণ করে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করবে এবং সেইসঙ্গে বিভিন্ন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে জেলা তথা রাজ্যের মুখ উজ্জ্বল করবে।