Scrooling

ষষ্ঠ সিন্ধু জিব্রাল্টার জয় করে ইতিহাসের পাতায় সায়নী # বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হলেন বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ, শুভেচ্ছা বার্তা পাঠালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় # সুপ্রিম কোর্টের রায়ে ২৫ হাজার ৭৫২ জন শিক্ষকের চাকরি গেল # আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি বিজয়ী ভারত, নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে তৃতীয় বারের জন্য চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি চ্যাম্পিয়ন হল ভারত # প্রয়াত সঙ্গীতশিল্পী প্রতুল মুখোপাধ্যায়, মুখ্যমন্ত্রীর শোকজ্ঞাপন # বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রাজ্যসভার সাংসদ হলেন তৃণমূল কংগ্রেসের ঋতব্রত বন্দ্যোপাধ্যায় # 'দাদাসাহেব ফালকে' সম্মানে ভূষিত হলেন অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী

সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৪ জন সহ ৫ জনের মৃত্যু, শোকের ছায়া


 

সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৪ জন সহ ৫ জনের মৃত্যু, শোকের ছায়া 


ডিজিটাল ডেস্ক রিপোর্ট, সংবাদ প্রভাতী : সাত সকালেই মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৫ জনের। সোমবার দুর্ঘটনাটি ঘটেছে পূর্ব বর্ধমানের জাতীয় সড়ক NH2B-র ঝিঙ্গুটিতে। ইকো রিকশার সঙ্গে ডাম্পারের সংঘর্ষ ঘটে। দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। অন্যজন ইকো রিকশা চালক।

সোমবার সকালে বর্ধমান - বোলপুর জাতীয় সড়কে একটি একটি ইকো রিকশা চড়ে একই পরিবারের চার জন মহিলা  গুসকরার দিকে যাচ্ছিলেন। সেই সময়ে গুসকরার দিক থেকে পাথর বোঝাই একটি দশ চাকার ডাম্পার বর্ধমানের দিকে আসছিল। ইকো রিকশাটি ঝিঙ্গুটি মোড়ের কাছে এসে জাতীয় সড়কে উঠার সঙ্গে সঙ্গেই ডাম্পারটি সজোরে ধাক্কা মারে যাত্রীবোঝাই ইকো রিকশাটিকে। এবং ডাম্পারটিও রাস্তার পাশে উল্টে যায়।  ঘটনাস্থলেই ইকো রিকশার চালক সহ  চার জন যাত্রীর মৃত্যু হয়। ঘটনার সঙ্গে সঙ্গে ডাম্পারের চালক ও খালাসি পালিয়ে যায়। 

যদিও দুর্ঘটনার সঙ্গে সঙ্গে স্থানীয়দের তৎপরতায় সকলকেই বর্ধমান হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। কিন্তু শেষ রক্ষা হলো না। হাসপাতালে চিকিৎসকরা সকলকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। মৃতরা হলেন গঙ্গা সাঁতরা(৬৫), মামণি সাঁতরা(৩২), সরস্বতী সাঁতরা(৫৯), সীমা সাঁতরা(৪০) ও ইকো রিকশা চালক মইনুদ্দিন মিদ্দ্যা(৩৬)। মৃত চার মহিলার বাড়ি বর্ধমানের পালিতপুরে। ইকো রিকশা চালকের বাড়ি সিজেপাড়া এলাকায়। জানা গেছে, ওই চার মহিলা সকালে জীবিকার সন্ধানে মাছ ধরার জন্য রওনা দিয়েছিলেন।

এদিকে সকাল সকাল ওই ঘটনার পর জাতীয় সড়কে ব্যাপক যানজটের সৃষ্টি হয়।স্থানীয় মানুষজন বেপরোয়া যান চলাচলের জন্য বিক্ষোভে ফেটে পড়েন। পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।