Scrooling

উচ্চমাধ্যমিক ২০২৫ প্রথম দশে ৭২ জন। প্রথম হয়েছে রূপায়ন পাল। রূপায়ন বর্ধমান সিএমএস হাইস্কুলের ছাত্র। তাঁর প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৭ ( ৯৯.৪ শতাংশ) # ২০২৫ সালের মাধ্যমিক পরীক্ষায় রাজ্যে প্রথম রায়গঞ্জের করোনেশন হাইস্কুলের অদৃত সরকার। প্রাপ্ত নম্বর ৬৯৬ নম্বর # ষষ্ঠ সিন্ধু জিব্রাল্টার জয় করে ইতিহাসের পাতায় সায়নী # বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হলেন বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ, শুভেচ্ছা বার্তা পাঠালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় # সুপ্রিম কোর্টের রায়ে ২৫ হাজার ৭৫২ জন শিক্ষকের চাকরি গেল # আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি বিজয়ী ভারত, নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে তৃতীয় বারের জন্য চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি চ্যাম্পিয়ন হল ভারত # প্রয়াত সঙ্গীতশিল্পী প্রতুল মুখোপাধ্যায়, মুখ্যমন্ত্রীর শোকজ্ঞাপন # বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রাজ্যসভার সাংসদ হলেন তৃণমূল কংগ্রেসের ঋতব্রত বন্দ্যোপাধ্যায় # 'দাদাসাহেব ফালকে' সম্মানে ভূষিত হলেন অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী

বামপন্থীদের আইন অমান্য আন্দোলনে উত্তেজনা


 

বামপন্থীদের আইন অমান্য আন্দোলনে উত্তেজনা 


ডিজিটাল ডেস্ক রিপোর্ট, সংবাদ প্রভাতী : বীরভূমের রামপুরহাটে পুড়িয়ে মারার ঘটনার প্রতিবাদ সহ ১২ দফা দাবিতে বামপন্থীরা আইন অমান্য আন্দোলনে সামিল হয়। মঙ্গলবার এই আইন অমান্য আন্দোলন ঘিরে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ায় শহর বর্ধমানে। পূর্ব বর্ধমান জেলা বামপন্থী গণসংগঠণের ডাকে আইন অমান্য আন্দোলনে কয়েক হাজার মানুষ যোগ দিয়েছিল। বর্ধমান রেল স্টেশন থেকে মিছিল করে এসে কার্জনগেটে আইন অমান্য করে তারা। কার্জনগেটে পুলিশের একটি ব্যারিকেড ভেঙে দেয় আন্দোলনকারীরা। দ্বিতীয় ব্যারিকেড ভাঙার চেষ্টা হলে পুলিশ বিক্ষোভকারীদের আটক করে। আইন অমান্য কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন কৃষক সভার রাজ্য সম্পাদক  অমল হালদার, সিপিএমের পূর্ব বর্ধমান জেলা সম্পাদক সৈয়দ হোসেন, জেলা নেতা তাপস সরকার সহ অন্যান্যরা।

এদিন বর্ধমানের কার্জন গেটের সামনে একটি বিক্ষোভ সমাবেশও করে আন্দোলনকারীরা। সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে নেতৃত্ব বলেন, একদিকে মোদী সরকার গোটা দেশটাকে বিক্রি করে দিতে চাইছে। একের পর এক রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা বিক্রি হচ্ছে। পেট্রোপণ্যের মূল্য বৃদ্ধির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে নিত্যপণ্যের দাম। কৃষকদের সঙ্গে ধোঁকাবাজি সব মিলিয়ে দেশটা ছারখার হয়ে যাচ্ছে। গণপ্রতিরোধ গড়ে তুলতে আগামী ২৮ ও ২৯ মার্চ দেশ জুড়ে সাধারণ ধর্মঘটের ডাক দিয়েছে বামপন্থী শ্রমিক সংগঠনগুলি। এদিনের বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে সাধারণ ধর্মঘট সফল করার ডাক দেয় আন্দোলনকারীরা। 

বামপন্থী নেতৃত্ব আরও বলেন, দেশ রসাতলে গেলেও রাজ্যের শাসক দলের হুঁশ নেই। তাদের নেতা কর্মীরা তোলা বাজি, খুন খারাবি করতে ব্যস্ত। রাজৈরে আইনের শাসন বলে কিছু নেই। ছাত্র নেতা আনিশ খান হত্যা, রামপুরহাটে পুড়িয়ে মারার ঘটনা সেই কথাই বলে। নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম বাড়ছে, বেকারত্ব বাড়ছে, সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে জুলুম বাজি। কার্যত বাধ্য হয়েই  রাস্তায় নামতে হলো বামপন্থীদের। অমল হালদার হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, পুলিশ দিয়ে বামপন্থীদের আন্দোলন রোখা যাবে না।