Scrooling

আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পেলেন বঙ্গতনয়া, ৮২তম ভেনিস ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের অরিজন্তি বিভাগে সেরা পরিচালকের খেতাব জয় করলেন চিত্রপরিচালক অনুপর্ণা রায়। বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এর শুভেচ্ছা। # রজতজয়ন্তী বর্ষে সংবাদ প্রভাতী পত্রিকা। সকল পাঠক-পাঠিকা বিজ্ঞাপনদাতা ও শুভানুধ্যায়ীদের প্রতি শুভেচ্ছা # বর্ধমানে জাতীয় সড়কে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনায় ১১ পুণ্যার্থীর মৃত্যু। মৃতদের পরিবারকে আর্থিক সাহায্যের ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রীর # UGC NET 2025-এ অল ইন্ডিয়া র‍্যাঙ্ক-১ করেছেন বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের পিএইচডি স্কলার নিলুফা ইয়াসমিন # উচ্চ মাধ্যমিকের পর নিটেও রাজ্যে প্রথম বর্ধমানের রূপায়ণ পাল। # ষষ্ঠ সিন্ধু জিব্রাল্টার জয় করে ইতিহাসের পাতায় সায়নী # 'দাদাসাহেব ফালকে' সম্মানে ভূষিত হলেন অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী

পৌর ভোটে তৃণমূলের প্রচারের অভিমুখ "খুলে দেখো দু'নয়ন মমতার উন্নয়ন"


 

পৌর ভোটে তৃণমূলের প্রচারের অভিমুখ "খুলে দেখো দু'নয়ন মমতার উন্নয়ন" 


সেখ সামসুদ্দিন, মেমারি : পৌর নির্বাচনের দিনক্ষণ যত এগিয়ে আসছে প্রচারের নতুন নতুন কলাকৌশলও সামনে আসছে। এই মুহূর্তে মেমারির আকাশ বাতাসে ধ্বনিছে "খুলে দেখো দু'নয়ন মমতার উন্নয়ন"। মেমারি পৌরসভা নির্বাচন ২০২২ উপলক্ষ্যে এই স্লোগানকে  সামনে রেখে ইশতেহার প্রকাশ করল মেমারি শহর তৃণমূল কংগ্রেস কমিটি। উপস্থিত ছিলেন মেমারি বিধানসভার বিধায়ক মধুসূদন ভট্টাচার্য, মেমারি পৌর নির্বাচনের পর্যবেক্ষক তথা পূর্ব বর্ধমান জেলা পরিষদের সভাধিপতি ও বিধায়ক শম্পা ধাড়া, অপর পর্যবেক্ষক জেলা পরিষদের কর্মাধ্যক্ষ বাগবুল ইসলাম, মেমারি শহর তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি স্বপন ঘোষাল, মেমারি ১ পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি বসন্ত রুইদাস, জামালপুর পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি তথা তৃণমূল কংগ্রেসের জামালপুর ব্লক সভাপতি মেহেমুদ খান, মেমারি ২ পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি মামনি মুর্মু, মেমারি পৌরসভার প্রাক্তন চেয়ারম্যান স্বপন বিষয়ী এবং মেমারি পৌরসভার নির্বাচনে তৃণমূল কংগ্রেসের  ১৬ টি ওয়ার্ডের প্রার্থীরা। 

ইশতেহার প্রকাশ সভায় অঙ্গীকার করা হয় সমস্ত গরিব মানুষের বাংলা আবাস যোজনার আওতায় আনা।  মেমারি গ্রামীণ হাসপাতালকে স্টেট জেনারেল হাসপাতালে রূপান্তরিত করা জন্য উদ্যোগ গ্রহণ করা।  মেমারিতে গার্লস কলেজ হোস্টেলের ব্যবস্থা সহ নির্মাণের উদ্যোগ। ৪ নম্বর ওয়ার্ডে গার্লস জুনিয়র হাই স্কুল ভবন উদ্বোধন ও পঠন-পাঠন শুরু করা।  দূষণমুক্ত প্লাস্টিক ও অন্যান্য এবং যানজট মুক্ত শহর গড়ে তোলা। উন্নততর ড্রেন - নিকাশি, শহরে ঢাকনা সহ নয়নজুলির আমূল সংস্কার ও সৌন্দর্যায়ন। বিভিন্ন ওয়ার্ডের পার্কগুলির সংস্কার ও সরঞ্জাম এবং নতুন পার্ক তৈরি। রেললাইনের উপর জি টি রোডে ফ্লাইওভার স্থাপনের কাজে সচেষ্ট হওয়া।  আর্থিকভাবে দুর্বল মানুষদের জন্য আরো ৮০০টি বাড়ি তৈরীর উদ্যোগ।  শহরের তিনটি আরবান হেলথ সেন্টার নির্মাণ করা। শহরে নতুন টাউন কালচারাল কমিটি গঠনের মাধ্যমে সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডলকে সমৃদ্ধ করার উদ্যোগ। ফুটবল-ক্রিকেট সহ বিভিন্ন খেলাধুলার মানোন্নয়নে সচেষ্ট হওয়া ইত্যাদি। ইশতেহার প্রকাশের পর সাংবাদিকদের সঙ্গে মুখোমুখি হয়ে তৃণমূল নেতৃত্ব প্রচারের অভিমুখ তুলে ধরেন।