Scrooling

আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পেলেন বঙ্গতনয়া, ৮২তম ভেনিস ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের অরিজন্তি বিভাগে সেরা পরিচালকের খেতাব জয় করলেন চিত্রপরিচালক অনুপর্ণা রায়। বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এর শুভেচ্ছা। # রজতজয়ন্তী বর্ষে সংবাদ প্রভাতী পত্রিকা। সকল পাঠক-পাঠিকা বিজ্ঞাপনদাতা ও শুভানুধ্যায়ীদের প্রতি শুভেচ্ছা # বর্ধমানে জাতীয় সড়কে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনায় ১১ পুণ্যার্থীর মৃত্যু। মৃতদের পরিবারকে আর্থিক সাহায্যের ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রীর # UGC NET 2025-এ অল ইন্ডিয়া র‍্যাঙ্ক-১ করেছেন বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের পিএইচডি স্কলার নিলুফা ইয়াসমিন # উচ্চ মাধ্যমিকের পর নিটেও রাজ্যে প্রথম বর্ধমানের রূপায়ণ পাল। # ষষ্ঠ সিন্ধু জিব্রাল্টার জয় করে ইতিহাসের পাতায় সায়নী # 'দাদাসাহেব ফালকে' সম্মানে ভূষিত হলেন অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী

জামালপুর ব্লক জুড়ে প্রজাতন্ত্র দিবস পালিত



 

জামালপুর ব্লক জুড়ে প্রজাতন্ত্র দিবস পালিত 


অতনু হাজরা, জামালপুর :  সারা দেশে সম্মান ও শ্রদ্ধার সঙ্গে পালিত হলো প্রজাতন্ত্র দিবস। আজকের দিনেই স্বাধীন, সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে ভারতবর্ষ আত্মপ্রকাশ করেছিল। অর্থাৎ আজকের দিনেই ১৯৫০ সালে ভারতের সংবিধান কার্যকর করা হয়। সমগ্র জেলার সাথে জামালপুরেও পালন করা হলো প্রজাতন্ত্র দিবস। ব্লকের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে, ব্লক অফিসে, থানায়, হাসপাতাল সহ নানা জায়গায় পতাকা উত্তোলন করা হয়। 

বেরুগ্রাম আচার্য্য গিরিশ চন্দ্র বসু বিদ্যাপীঠে পতাকা উত্তোলন করেন শিক্ষক বিপ্লব ঘোষ। ছিলেন শেখ নূর আলী, দেবাশীষ মালিক, সোমা হালদার, মোহাম্মদ দেওয়ান সহ অন্যান্য শিক্ষকরা। ব্লক অফিসে পতাকা উত্তোলন করেন ব্লকের বিডিও শুভঙ্কর মজুমদার। 


আজ এই অনুষ্ঠানে ব্লকের জোতচাঁদ গ্রামের একজন ছাত্র অর্ঘ্য ধারা মাধ্যমিক পরীক্ষায় অসাধারণ ফল করায় তাঁকে জেলা শাসকের স্বাক্ষরিত একটি শংসাপত্র, একটি গোল্ড মেডেল ও একটি বই তুলে দেওয়া হয়। জামালপুর থানায় প্যারেড সহযোগে পতাকা উত্তোলন করা হয়। পতাকা উত্তোলন করেন সেকেন্ড অফিসার রতন দাস।

 জামালপুর ব্লক তৃণমূল পার্টি অফিসে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন বিধায়ক অলোক কুমার মাঝি। ছিলেন ছাত্র পরিষদের ব্লক সভাপতি বিট্টু মল্লিক সহ অন্যান্যরা। জামালপুর ব্লকেরই একেবারে শেষ প্রান্তে হুগলি বর্ডারে তিলকুড়ি গ্রামে একটি স্বচ্ছ সেবী সংস্থা, 'নাগরিক জাগরণ ঐক্য'। তাঁরা আজকের দিনে এলাকার দুঃস্থ প্রায় ৪০ জন মানুষের হাতে শীতের কম্বল ও খাদ্য সামগ্রী তুলে দেন। উপস্থিত ছিলেন বিধায়ক অলোক কুমার মাঝি। তাঁরা এবছরই প্রথম জাগৃতি নামে একটি পত্রিকা প্রকাশ করে বিধায়কের হাত দিয়ে। তাঁদের কাজে খুশি হয়ে বিধায়ক তাদের ৫ টি কম্বল প্রদান করেন।

আর যে সমস্ত স্থানীয় লেখকরা এই পত্রিকায় লিখেছেন তাঁদের মধ্যে থেকে সেরা তিনজন বেছে নিয়ে তাঁদের জন্য ১৫০০ টাকা পুরস্কার দেন। বিধায়কের ভূমিকায় খুবই খুশি এলাকার মানুষ।