Scrooling

আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পেলেন বঙ্গতনয়া, ৮২তম ভেনিস ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের অরিজন্তি বিভাগে সেরা পরিচালকের খেতাব জয় করলেন চিত্রপরিচালক অনুপর্ণা রায়। বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এর শুভেচ্ছা। # রজতজয়ন্তী বর্ষে সংবাদ প্রভাতী পত্রিকা। সকল পাঠক-পাঠিকা বিজ্ঞাপনদাতা ও শুভানুধ্যায়ীদের প্রতি শুভেচ্ছা # বর্ধমানে জাতীয় সড়কে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনায় ১১ পুণ্যার্থীর মৃত্যু। মৃতদের পরিবারকে আর্থিক সাহায্যের ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রীর # UGC NET 2025-এ অল ইন্ডিয়া র‍্যাঙ্ক-১ করেছেন বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের পিএইচডি স্কলার নিলুফা ইয়াসমিন # উচ্চ মাধ্যমিকের পর নিটেও রাজ্যে প্রথম বর্ধমানের রূপায়ণ পাল। # ষষ্ঠ সিন্ধু জিব্রাল্টার জয় করে ইতিহাসের পাতায় সায়নী # 'দাদাসাহেব ফালকে' সম্মানে ভূষিত হলেন অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী

ইউনেস্কো'র সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের তালিকায় পশ্চিমবঙ্গের দুর্গাপুজো


 

ইউনেস্কো'র সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের তালিকায় পশ্চিমবঙ্গের দুর্গাপুজো


ডিজিটাল ডেস্ক রিপোর্ট, সংবাদ প্রভাতী : ইউনেস্কো'র সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের তালিকায় স্থান পেল পশ্চিমবঙ্গের দুর্গাপুজো। এই ধরনের স্বীকৃতি এশিয়ায় প্রথম। UNESCO কলকাতার দুর্গাপূজাকে মানবতার অধরা সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য (Intangible Cultural Heritage of Humanity)  হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। ১৩-১৮ ডিসেম্বর ফ্রান্সের প্যারিসে ইন্টারগভর্নমেন্ট কমিটির ১৬তম অধিবেশন চলছে। সেই অধিবেশনে ‘কলকাতার দুর্গাপুজো’-কে ইউনেসকোর ইনট্যানজিবল কালচারাল হেরিটেজ অব হিউম্যানিটির তালিকায় যুক্ত করা হয়েছে। ইউনেসকো ১৮ ডিসেম্বর আনুষ্ঠানিক ভাবে এ ব্যাপারে ঘোষণা করবে। 

বাংলার এই স্বীকৃতিতে আপ্লুত খোদ ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। বাংলাকে বাংলা ভাষায় শুভেচ্ছা জানিয়ে ট্যুইট করেন। লিখেছেন, “প্রত্যেক ভারতীয়ের জন্য গর্ব ও আনন্দের বিষয়। দুর্গাপূজা আমাদের সাংস্কৃতিক ও আত্মিক বৈশিষ্ট্যর শ্রেষ্ঠ দিকগুলিকে তুলে ধরে। আর, কলকাতার দুর্গাপূজার অভিজ্ঞতা প্রত্যেকের থাকা উচিৎ।”

১৫ ডিসেম্বর বিকেলে ইউনেসকো'র তালিকায় নথিভুক্ত হওয়ার পরে ট্যুইট করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি লিখেছেন, ‘সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে থাকা বাঙালিদের জন্য উৎসবের থেকেও বেশি কিছু কলকাতার দুর্গাপুজো। এটি একটি আবেগ, যা সকলকে জড়িয়ে রাখে এক সঙ্গে। আর এখন ইউনেসকোর Intangible Cultural Heritage of Humanity-এর তালিকায় স্থান পেয়েছে কলকাতার দুর্গাপুজো। আমাদের আনন্দের সীমা নেই।’

সরকারি ভাবে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আমরা আমাদের দুর্গাপূজা নিয়ে গর্বিত এবং এটি আমাদের গর্বিত ও ঐতিহাসিক মুহূর্ত। এটি আমাদের জন্য একটি লাল চিঠির দিন। প্রকৃত অর্থে বাংলা এখন বিশ্ববাংলা।

বাংলা, দেশ ও বিশ্বের সকল মানুষকে আমাদের অভিনন্দন। এই মহান উৎসবকে মানবতার অধরা সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য আমরা ইউনেস্কোকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই।