Scrooling

আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পেলেন বঙ্গতনয়া, ৮২তম ভেনিস ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের অরিজন্তি বিভাগে সেরা পরিচালকের খেতাব জয় করলেন চিত্রপরিচালক অনুপর্ণা রায়। বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এর শুভেচ্ছা। # রজতজয়ন্তী বর্ষে সংবাদ প্রভাতী পত্রিকা। সকল পাঠক-পাঠিকা বিজ্ঞাপনদাতা ও শুভানুধ্যায়ীদের প্রতি শুভেচ্ছা # বর্ধমানে জাতীয় সড়কে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনায় ১১ পুণ্যার্থীর মৃত্যু। মৃতদের পরিবারকে আর্থিক সাহায্যের ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রীর # UGC NET 2025-এ অল ইন্ডিয়া র‍্যাঙ্ক-১ করেছেন বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের পিএইচডি স্কলার নিলুফা ইয়াসমিন # উচ্চ মাধ্যমিকের পর নিটেও রাজ্যে প্রথম বর্ধমানের রূপায়ণ পাল। # ষষ্ঠ সিন্ধু জিব্রাল্টার জয় করে ইতিহাসের পাতায় সায়নী # 'দাদাসাহেব ফালকে' সম্মানে ভূষিত হলেন অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী

ভুবন বিখ্যাত বাদাম বিক্রেতা পুলিশের দ্বারস্থ, কিন্তু কেন ?


 

ভুবন বিখ্যাত বাদাম বিক্রেতা পুলিশের দ্বারস্থ, কিন্তু কেন ? 


ডিজিটাল ডেস্ক রিপোর্ট, সংবাদ প্রভাতী : বীরভূম জেলার দুবরাজপুর ব্লকের অন্তর্গত লক্ষ্মীনারায়ণপুর পঞ্চায়েতের কুড়ালজুড়ি গ্রামের বাসিন্দা কাঁচা বাদাম বিক্রেতা আটপৌরে মানুষটি এখন সেলিব্রিটি। তিনি ভুবন বাদ্যকর। "কাঁচা বাদাম" গান গেয়ে ভুবন বাদ্যকর এখন ভুবন বিখ্যাত। অথচ এই মানুষটিই থানায় গিয়ে পুলিশের সহায়তায় চাইলেন। কিন্তু কেন ?

আসলে ভুবন বাদ্যকরের 'কাঁচা বাদাম' গান ইতিমধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। শুধু ভাইরাল নয় সেই গানের বিভিন্ন রিমেক তৈরি করে অনেকে আবার সাড়া ফেলে দিয়েছেন। ডিজে থেকে শুরু করে টিকটক,শর্ট ভিডিও কি হচ্ছে না এই মানুষটিকে নিয়ে। গুগলে ভুবন বাদ্যকর লিখে সার্চ দিলেই ছবিতে ছয়লাপ। ভারত ছাড়িয়ে বাংলাদেশেও ভুবন বাদ্যকরের জনপ্রিয়তা তুঙ্গে। কাঁচা বাদাম গান  গেয়েছেন তিনি, কিন্তু পাচ্ছেন না তাঁর প্রাপ্য টাকা। ইউটিউবাররা সে গান রেকর্ডিং করে সোশ্যাল মাধ্যমে রোজগার করছেন লক্ষ লক্ষ টাকা। এই অভিযোগ নিয়েই এবার বীরভূমের দুবরাজপুর থানার  দ্বারস্থ হলেন কাঁচা বাদাম বিক্রেতা ভুবন বাদ্যকর। 

ভুবনবাবুর দাবি, তাঁর এই গান ইতিমধ্যে সোশ্যাল  মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। ইউটিউবের মাধ্যমে এই গান গেয়ে অনেক মানুষ টাকা রোজগারও করছেন, কিন্তু তিনি কিছুই পাচ্ছেন না। ভুবনবাবু জানান, তাঁর গান ভাইরাল হওয়ায় প্রচুর মানুষ প্রত্যেকদিন তাঁর বাড়িতে ভিড় করছেন। সকলে তাঁর গানের ভিডিও রেকর্ডিং করছেন। আর সেগুলি সোশ্যাল মিডিয়ায় আপলোড দিয়ে টাকাও আয় করছেন, কিন্তু তিনি কিছুই পাচ্ছেন না। এমনকি ইউটিউবেও ওই গানে তাঁর কপিরাইটই দেখাচ্ছে। কিন্তু তিনি নিজে কোনও গানই আপডেট করেননি। তাই তাঁর দাবি, পুলিশ ঘটনার তদন্ত করুক এবং তাঁর প্রাপ্য টাকাটুকু তাঁকে পেতে সাহায্য করলে তিনি সামাজিক ও অর্থনৈতিক ভাবে উপকৃত হবেন।