Scrooling

হাঁপানি ও অ্যালার্জিজনিত সমস্যায় ভুগছেন ? বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ডাঃ অয়ন শিকদার আগামী ২৫ আগস্ট বর্ধমানে আসছেন। নাম লেখাতে যোগাযোগ 9734548484 অথবা 9434360442 # টি টোয়েন্টি ওয়ার্ল্ড ক্রিকেট ২০২৪ : ভারতের বিশ্ব রেকর্ড, প্রথম থেকে শেষ সব ম্যাচে ভারতের জয় # কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন আউসগ্রামের বিউটি বেগম # নরেন্দ্র মোদীর মন্ত্রীসভায় পশ্চিমবঙ্গ থেকে শপথ নিলেন ডঃ সুকান্ত মজুমদার ও শান্তনু ঠাকুর # আঠারো তম লোকসভা ভোটের ফলাফল : মোট আসন ৫৪৩টি। NDA - 292, INDIA - 234, Others : 17 # পশ্চিমবঙ্গে ভোটের ফলাফল : তৃণমূল কংগ্রেস - ২৯, বিজেপি - ১২, কংগ্রেস - ১

রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী রবিরঞ্জন চট্টোপাধ্যায় এর জীবনাবসান


 

রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী রবিরঞ্জন চট্টোপাধ্যায় এর জীবনাবসান 


ডিজিটাল ডেস্ক রিপোর্ট, সংবাদ প্রভাতী : রাজ্যের কারিগরী শিক্ষা, বিজ্ঞান ও জৈবপ্রযুক্তি দপ্তরের প্রাক্তন মন্ত্রী তথা বর্ধমান উন্নয়ন সংস্থার চেয়ারম্যান ডঃ রবিরঞ্জন চট্টোপাধ্যায় এর জীবনাবসান হলো। আজ সন্ধ্যায় কলকাতার একটি বেসরকারি হাসপাতালে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিলো ৮১ বছর। বেশ কিছুদিন ধরে তিনি বার্ধক্যজনিত সমস্যায় অসুস্থ ছিলেন। কলকাতার একটি বেসরকারী হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য তাঁকে ভর্তি করা হয়েছিল। সেখানেই আজ সন্ধ্যায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন রবিরঞ্জন চট্টোপাধ্যায়। তাঁর মৃত্যুর খবর বর্ধমানে এসে পৌঁছতেই বিভিন্ন মহলে শোকের ছায়া নেমে আসে।

 শহর বর্ধমানের সঙ্গে তাঁর নিবিড় সম্পর্ক ছিল। তিনি বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ছিলেন। সেই সূত্রে বহু ছাত্র-ছাত্রী ও শুভানুধ্যায়ী রয়েছে। ২০১১ সালে সিপিএমের কেন্দ্রীয় কমিটির নেতা তথা রাজ্যের শিল্প ও বাণিজ্য দপ্তরের মন্ত্রী নিরুপম সেন'কে হারিয়ে বর্ধমান দক্ষিণ বিধানসভা কেন্দ্র থেকে বিজয়ী হয়ে রাজ্যের মন্ত্রী হয়েছিলেন রবিরঞ্জন চট্টোপাধ্যায়। পরপর দু'বার বর্ধমান দক্ষিণ বিধানসভা কেন্দ্র ঊ বিধায়ক নির্বাচিত হন। বর্তমানে তিনি বর্ধমান উন্নয়ন সংস্থার চেয়ারম্যান ছিলেন। 

মুখ্যমন্ত্রীর শোকবার্তা

রাজ্যের প্রাক্তন কারিগরি শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ এবং বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও জৈবপ্রযুক্তি মন্ত্রী রবিরঞ্জন চট্টোপাধ্যায়ের প্রয়াণে আমি গভীর শোক প্রকাশ করছি।

তিনি আজ কলকাতায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। বয়স হয়েছিল ৮১বছর। 

তিনি ২০১১ ও ২০১৬ সালে বর্ধমান দক্ষিণ কেন্দ্রের বিধায়ক নির্বাচিত হন। এছাড়া বর্ধমান উন্নয়ন পর্ষদের চেয়ারম্যান পদে আসীন ছিলেন। বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ রবিরঞ্জনবাবু বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ে দীর্ঘদিন বাংলার অধ্যাপনা করেছেন। রাজনীতির পাশাপাশি বিভিন্ন সমাজসেবামূলক কাজের সঙ্গেও যুক্ত ছিলেন।

তাঁর প্রয়াণে রাজনৈতিক জগতে এক শূন্যতার সৃষ্টি হল।

আমি রবিরঞ্জন চট্টোপাধ্যায়ের পরিবার-পরিজন ও অনুরাগীদের আন্তরিক সমবেদনা জানাচ্ছি।

                      

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়