Scrooling

উচ্চমাধ্যমিক ২০২৫ প্রথম দশে ৭২ জন। প্রথম হয়েছে রূপায়ন পাল। রূপায়ন বর্ধমান সিএমএস হাইস্কুলের ছাত্র। তাঁর প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৭ ( ৯৯.৪ শতাংশ) # ২০২৫ সালের মাধ্যমিক পরীক্ষায় রাজ্যে প্রথম রায়গঞ্জের করোনেশন হাইস্কুলের অদৃত সরকার। প্রাপ্ত নম্বর ৬৯৬ নম্বর # ষষ্ঠ সিন্ধু জিব্রাল্টার জয় করে ইতিহাসের পাতায় সায়নী # বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হলেন বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ, শুভেচ্ছা বার্তা পাঠালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় # সুপ্রিম কোর্টের রায়ে ২৫ হাজার ৭৫২ জন শিক্ষকের চাকরি গেল # আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি বিজয়ী ভারত, নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে তৃতীয় বারের জন্য চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি চ্যাম্পিয়ন হল ভারত # প্রয়াত সঙ্গীতশিল্পী প্রতুল মুখোপাধ্যায়, মুখ্যমন্ত্রীর শোকজ্ঞাপন # বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রাজ্যসভার সাংসদ হলেন তৃণমূল কংগ্রেসের ঋতব্রত বন্দ্যোপাধ্যায় # 'দাদাসাহেব ফালকে' সম্মানে ভূষিত হলেন অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী

কোভিড পরিস্থিতিতে বৃহন্নলাদের নতুন বস্ত্র প্রদান


 

কোভিড পরিস্থিতিতে বৃহন্নলাদের নতুন বস্ত্র প্রদান 


অতনু হাজরা, জামালপুর :  গত দুবছর ধরে কোভিড পরিস্থিতিতে অসহায় মানুষদের পাশে দাঁড়াচ্ছে পশ্চিমবঙ্গ তৃণমূল মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির পূর্ব বর্ধমান জেলা শাখা। দুয়ারে শিক্ষক নামে তাঁরা অসহায় মানুষদের খাদ্যসামগ্রী দিচ্ছেন। আসন্ন বাঙালিদের বড় উৎসবে বৃহন্নলতাদের সাহায্য করতে এগিয়ে এলো পশ্চিমবঙ্গ মাধ্যমিক তৃণমূল শিক্ষক সংগঠনের জামালপুর ব্লক শাখা। তাঁরা আজ ৫০ জন বৃহন্নলাদের হাতে দুর্গা পূজা উপলক্ষ্যে নতুন শাড়ি তুলে দিলেন। অনুষ্ঠানটি হয় জামালপুর ব্লক  তৃণমূল ব্লক পার্টি অফিসে। উপস্থিত ছিলেন বিধায়ক অলোক কুমার মাঝি, যুব সভাপতি ভুতনাথ মালিক, শিক্ষক নেতা দেবব্রত মুখার্জী, প্রবীর নায়েক, পীযুষ দাস, কৃষ্ণ সাহা সহ অন্যান্যরা।

 বিধায়ক অলোক মাঝি পশ্চিমবঙ্গ তৃণমূল মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতিকে ধন্যবাদ জানান যে পুরো কোভিড কালে তারা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ভাবে মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন বলে। দুর্গা পুজো সকল বাঙালির বড় উৎসব সেখানে সকলেই আনন্দ উপভোগ করেন। কিন্তু অনেক অসহায় মানুষ যাদের পুজোয় নতুন বস্ত্র কেনার সামর্থ থাকে না তাদের পাশে দাঁড়ানোই আসল কাজ আর সেটাই আজ করেছেন এই শিক্ষকরা। এই তৃতীয় লিঙ্গের মানুষদের সেভাবে কাজ নেই দুবছর ধরে। তাদের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের হাতে নতুন বস্ত্র তুলে দেওয়ার জন্য তিনি শিক্ষকদের ধন্যবাদ জানান। 

ভুতনাথ মালিক বলেন, সত্যি এটি একটি প্রশংসনীয় কাজ। এই অসহায় মানুষগুলোর সাথে পুজোর আনন্দ ভাগ করে নিলেন শিক্ষকরা। শিক্ষক নেতা দেবব্রত মুখার্জী বলেন এই সম্প্রদায়ের মানুষরা মূলত বাড়ি বাড়ি গিয়ে বাচ্চাদের নাচিয়ে রোজগার করেন কিন্তু বিগত দু বছর তাদের সেই কাজ বন্ধ। তাই তাঁরা তাদের সংগঠনের  পক্ষ থেকে তাদের পাশে দাঁড়ানোর চেষ্টা করলেন। পুজোর সময় এই প্রীতি উপহার পেয়ে খুশি এই তৃতীয় লিঙ্গের মানুষরা।