Scrooling

আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পেলেন বঙ্গতনয়া, ৮২তম ভেনিস ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের অরিজন্তি বিভাগে সেরা পরিচালকের খেতাব জয় করলেন চিত্রপরিচালক অনুপর্ণা রায়। বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এর শুভেচ্ছা। # রজতজয়ন্তী বর্ষে সংবাদ প্রভাতী পত্রিকা। সকল পাঠক-পাঠিকা বিজ্ঞাপনদাতা ও শুভানুধ্যায়ীদের প্রতি শুভেচ্ছা # বর্ধমানে জাতীয় সড়কে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনায় ১১ পুণ্যার্থীর মৃত্যু। মৃতদের পরিবারকে আর্থিক সাহায্যের ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রীর # UGC NET 2025-এ অল ইন্ডিয়া র‍্যাঙ্ক-১ করেছেন বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের পিএইচডি স্কলার নিলুফা ইয়াসমিন # উচ্চ মাধ্যমিকের পর নিটেও রাজ্যে প্রথম বর্ধমানের রূপায়ণ পাল। # ষষ্ঠ সিন্ধু জিব্রাল্টার জয় করে ইতিহাসের পাতায় সায়নী # 'দাদাসাহেব ফালকে' সম্মানে ভূষিত হলেন অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী

কোভিড পরিস্থিতিতে বৃহন্নলাদের নতুন বস্ত্র প্রদান


 

কোভিড পরিস্থিতিতে বৃহন্নলাদের নতুন বস্ত্র প্রদান 


অতনু হাজরা, জামালপুর :  গত দুবছর ধরে কোভিড পরিস্থিতিতে অসহায় মানুষদের পাশে দাঁড়াচ্ছে পশ্চিমবঙ্গ তৃণমূল মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির পূর্ব বর্ধমান জেলা শাখা। দুয়ারে শিক্ষক নামে তাঁরা অসহায় মানুষদের খাদ্যসামগ্রী দিচ্ছেন। আসন্ন বাঙালিদের বড় উৎসবে বৃহন্নলতাদের সাহায্য করতে এগিয়ে এলো পশ্চিমবঙ্গ মাধ্যমিক তৃণমূল শিক্ষক সংগঠনের জামালপুর ব্লক শাখা। তাঁরা আজ ৫০ জন বৃহন্নলাদের হাতে দুর্গা পূজা উপলক্ষ্যে নতুন শাড়ি তুলে দিলেন। অনুষ্ঠানটি হয় জামালপুর ব্লক  তৃণমূল ব্লক পার্টি অফিসে। উপস্থিত ছিলেন বিধায়ক অলোক কুমার মাঝি, যুব সভাপতি ভুতনাথ মালিক, শিক্ষক নেতা দেবব্রত মুখার্জী, প্রবীর নায়েক, পীযুষ দাস, কৃষ্ণ সাহা সহ অন্যান্যরা।

 বিধায়ক অলোক মাঝি পশ্চিমবঙ্গ তৃণমূল মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতিকে ধন্যবাদ জানান যে পুরো কোভিড কালে তারা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ভাবে মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন বলে। দুর্গা পুজো সকল বাঙালির বড় উৎসব সেখানে সকলেই আনন্দ উপভোগ করেন। কিন্তু অনেক অসহায় মানুষ যাদের পুজোয় নতুন বস্ত্র কেনার সামর্থ থাকে না তাদের পাশে দাঁড়ানোই আসল কাজ আর সেটাই আজ করেছেন এই শিক্ষকরা। এই তৃতীয় লিঙ্গের মানুষদের সেভাবে কাজ নেই দুবছর ধরে। তাদের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের হাতে নতুন বস্ত্র তুলে দেওয়ার জন্য তিনি শিক্ষকদের ধন্যবাদ জানান। 

ভুতনাথ মালিক বলেন, সত্যি এটি একটি প্রশংসনীয় কাজ। এই অসহায় মানুষগুলোর সাথে পুজোর আনন্দ ভাগ করে নিলেন শিক্ষকরা। শিক্ষক নেতা দেবব্রত মুখার্জী বলেন এই সম্প্রদায়ের মানুষরা মূলত বাড়ি বাড়ি গিয়ে বাচ্চাদের নাচিয়ে রোজগার করেন কিন্তু বিগত দু বছর তাদের সেই কাজ বন্ধ। তাই তাঁরা তাদের সংগঠনের  পক্ষ থেকে তাদের পাশে দাঁড়ানোর চেষ্টা করলেন। পুজোর সময় এই প্রীতি উপহার পেয়ে খুশি এই তৃতীয় লিঙ্গের মানুষরা।