Scrooling

উচ্চমাধ্যমিক ২০২৫ প্রথম দশে ৭২ জন। প্রথম হয়েছে রূপায়ন পাল। রূপায়ন বর্ধমান সিএমএস হাইস্কুলের ছাত্র। তাঁর প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৭ ( ৯৯.৪ শতাংশ) # ২০২৫ সালের মাধ্যমিক পরীক্ষায় রাজ্যে প্রথম রায়গঞ্জের করোনেশন হাইস্কুলের অদৃত সরকার। প্রাপ্ত নম্বর ৬৯৬ নম্বর # ষষ্ঠ সিন্ধু জিব্রাল্টার জয় করে ইতিহাসের পাতায় সায়নী # বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হলেন বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ, শুভেচ্ছা বার্তা পাঠালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় # সুপ্রিম কোর্টের রায়ে ২৫ হাজার ৭৫২ জন শিক্ষকের চাকরি গেল # আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি বিজয়ী ভারত, নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে তৃতীয় বারের জন্য চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি চ্যাম্পিয়ন হল ভারত # প্রয়াত সঙ্গীতশিল্পী প্রতুল মুখোপাধ্যায়, মুখ্যমন্ত্রীর শোকজ্ঞাপন # বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রাজ্যসভার সাংসদ হলেন তৃণমূল কংগ্রেসের ঋতব্রত বন্দ্যোপাধ্যায় # 'দাদাসাহেব ফালকে' সম্মানে ভূষিত হলেন অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী

পুলিশের বড়সড় সাফল্য রূপনারায়ণপুরে


 

পুলিশের বড়সড় সাফল্য রূপনারায়ণপুরে


কাজল মিত্র, সালানপুর : পশ্চিম বর্ধমান জেলার সালানপুর থানার রূপনারায়ণপুর এলাকায় বেশ কয়েকদিন ধরে নানারকম চুরির ঘটনা বেড়েই চলছিল। আর এই চুরির মাঝেই রূপনারায়ানপুর পুলিশ বড়সড় সাফল্য অর্জন করলেন।রূপনারায়ানপুর এলাকার বিভিন্ন বাড়ি থেকে চুরির ঘটনার অভিযোগ উঠে আসছিল। বেশির ভাগই বন্ধ বাড়ি থেকে তালা ভেঙে বাড়ির গহনা ও নগদ চুরি সহ বাড়ির জানালা থেকে মােবাইল চুরি কখনাে আবার রাস্তায় একা মহিলার গলা থেকে হার ছিনতাই এর ঘটনা প্রকাশ্যে আসে। যার ফলে সালানপুর থানার রূপনারায়ানপুর ফাড়ির পুলিশ বিষয়টি নিয়ে অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে একটি বিশেষ দল তৈরি করে এই দুষ্কৃতি দলকে ধরার জন্য। প্রায় দেড় বছর থেকে এই দুষ্কৃতীদের ধরার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছিল পুলিশ। অবশেষে বড়সড় একটি চোরের গ্যাং প্রকাশ্যে আসে। পুলিশ সূত্রে জানা যায় যে বহুদিনের চেষ্টায় চোরা কারবারি চক্রের চন্দন রুদ্র ও এস কে রাজকুমার নামে দুই দুষ্কৃতীকে গ্রেপ্তার করতে সমর্থ হয় রূপনারায়নপুর পুলিশ।



 তারা সালানপুর থানার জেমারী গ্রামের বাসিন্দা বলে জানা যায়। তাদের কাছ থেকে বেশ কিছু মূল্যবান সামগ্রী পাওয়া গেছে যার মধ্যে একটি এলসিডি টিভি, একটি গিটার, দুটি হোম থিয়েটার, একটি সিসিটিভি ডিভিয়ার, দুটি ল্যাপটপ, আটটি এন্ড্রয়েড মোবাইল, একটি টুলুপাম্প, কিছু বাসনপত্র ও একটি স্প্রে মেশিন সহ দুটি সোনার বালা, দুটি সোনার গলার হার, একটি সোনার চেন, একটি নাখের নদ, একটি আংটি ও কানের সোনার গহনা সহ কয়েক লক্ষ টাকার সোনার গহনা। তাদের কাছ থেকে এই সমস্ত চোরাই সামগ্রী উদ্ধার করতে সমর্থ হয়েছে পুলিশের তদন্তকারী দল। ২৫ জুলাই ধৃত দু'জনকে আসানসােল আদালতে তুলে পাঁচ দিনের জন্য পুলিশি হেফাজতে নিয়েছিল রূপনারায়ণপুর পুলিশ। পুলিশ অভিযুক্তদের জিজ্ঞাসাবাদ করে তাদের কাছে এই সকল চুরি যাওয়া জিনিসের খোঁজ পায়। তারা জানায় যে এগুলি তারা বিভিন্ন বন্ধ ঘর থেকে চুরি করে সেগুলি অল্প দামে জেমারি ও আশেপাশের এলাকায় অত্যন্ত অল্প দামে বিক্রি করে দিতাে। তবে পুলিশ এখনো পর্যন্ত এদের সাথে আরো কেও জড়িত আছে কিনা সেটা তল্লাশি শুরু করেছে। সেই জন্য তাদের পুনরায় পাঁচ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।