Scrooling

হাঁপানি ও অ্যালার্জিজনিত সমস্যায় ভুগছেন ? বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ডাঃ অয়ন শিকদার আগামী ২৫ আগস্ট বর্ধমানে আসছেন। নাম লেখাতে যোগাযোগ 9734548484 অথবা 9434360442 # টি টোয়েন্টি ওয়ার্ল্ড ক্রিকেট ২০২৪ : ভারতের বিশ্ব রেকর্ড, প্রথম থেকে শেষ সব ম্যাচে ভারতের জয় # কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন আউসগ্রামের বিউটি বেগম # নরেন্দ্র মোদীর মন্ত্রীসভায় পশ্চিমবঙ্গ থেকে শপথ নিলেন ডঃ সুকান্ত মজুমদার ও শান্তনু ঠাকুর # আঠারো তম লোকসভা ভোটের ফলাফল : মোট আসন ৫৪৩টি। NDA - 292, INDIA - 234, Others : 17 # পশ্চিমবঙ্গে ভোটের ফলাফল : তৃণমূল কংগ্রেস - ২৯, বিজেপি - ১২, কংগ্রেস - ১

তৃণমূল-বিজেপি সংঘর্ষে উত্তপ্ত মেমারি থানার কেজা এলাকা


 

তৃণমূল-বিজেপি সংঘর্ষে উত্তপ্ত মেমারি থানার কেজা এলাকা


অতনু ঘোষ, মেমারি : তৃণমূল এবং বিজেপির সংঘর্ষে তেতে উঠল মেমারীর থানার কেজাগ্রাম। সংঘর্ষে আহত হয়েছেন উভয় পক্ষের বেশকয়েক জন। রবিবার বিকালে বিজেপি নেতা ভীষ্মদেব ভট্টাচার্যের নেতৃত্বে আমাদপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের কেজা গ্রামে মিছিলের আয়োজন করা হয়। তারা দাবি করেন, তাদের মিছিল পুলিশের অনুমতি নিয়েই যখন সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছিলো ঠিক সেই সময় অপর দিক থেকে আসা তৃণমূলের মিছিলের সামনাসামনি হয়। এই সময় একে অপরের সঙ্গে বাকবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়ে। বচসা থেকেই হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়ে উভয় পক্ষ। তৃণমূলের অভিযোগ রড, লাঠি দিয়ে উদ্দেশ্যে প্রনোদিত ভাবে তাদের ওপর বিজেপি আক্রমণ করে। সংঘর্ষে তৃণমূলের আমাদপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধানের স্বামী বনমালী হাজরা ও ছেলে শান্তনু হাজরা সহ আট জন আহত হয়। লাঠির আঘাতে শান্তনু হাজরার মাথা ফেটে।




মেমারি ১ ব্লক সভাপতি মধুসূদন ভট্টাচার্য বলেন, বিজেপি নেতা ভীষ্মদেব ভট্টাচার্যের নেতৃত্বে এই ঘটনা ঘটে। ভীষ্মদেব ভট্টাচার্য সহ ৪জনের বিরুদ্ধে মেমারি থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে ।

এদিকে বিজেপি নেতা ভীষ্মদেব ভট্টাচার্য বলেন, পুলিশি অনুমতি নিয়েই আমরা কর্মসূচি অনুযায়ী মিছিল করছিলাম। কিন্তু প্রশাসনের উপস্থিতিতে কোন অনুমতি ছাড়াই কেন শাসকদল একই স্থানে মিছিল করে। যদিও তিনি বলেন, বিজেপি কোন আক্রমন করেনি। ওরা মিথ্যে অভিযোগ করছে। বরং তৃণমূল বিজেপির মিছিলে হামলা চালায়। আর তা প্রতিরোধ করতে গিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে উভয় পক্ষ।

বিধানসভা ভোটের দিনক্ষণ স্থির হওয়ার আগেই শাসক ও বিরোধীদের এই সংঘর্ষ সাধারণ মানুষের মনে যথেষ্ট চিন্তা ও ভয়ের কারণ হয়ে উঠেছে এবং রাজ্যে নির্বাচন কমিশন শক্ত হাতে কতটা এর মোকাবিলা করতে পারে সেটাই এখন বড় প্রশ্ন।