Scrooling

উচ্চ মাধ্যমিকের পর নিটেও রাজ্যে প্রথম বর্ধমানের রূপায়ণ পাল। # উচ্চমাধ্যমিক ২০২৫ প্রথম দশে ৭২ জন। প্রথম হয়েছে রূপায়ন পাল। রূপায়ন বর্ধমান সিএমএস হাইস্কুলের ছাত্র। তাঁর প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৭ ( ৯৯.৪ শতাংশ) # ২০২৫ সালের মাধ্যমিক পরীক্ষায় রাজ্যে প্রথম রায়গঞ্জের করোনেশন হাইস্কুলের অদৃত সরকার। প্রাপ্ত নম্বর ৬৯৬ নম্বর # ষষ্ঠ সিন্ধু জিব্রাল্টার জয় করে ইতিহাসের পাতায় সায়নী # বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হলেন বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ, শুভেচ্ছা বার্তা পাঠালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় # 'দাদাসাহেব ফালকে' সম্মানে ভূষিত হলেন অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী

বর্ধমানে বামপন্থী কৃষক সংগঠনগুলোর ঐতিহাসিক ট্রাক্টর মিছিল



বর্ধমানে বামপন্থী কৃষক সংগঠনগুলোর ঐতিহাসিক ট্রাক্টর মিছিল


ডিজিটাল ডেস্ক রিপোর্ট সংবাদ প্রভাতী : ৭২ তম প্রজাতন্ত্র দিবসে শেষ কথা বললো কৃষকরাই। বর্ধমানে বামপন্থী কৃষক সংগঠনগুলো ঐতিহাসিক ট্রাক্টর র্্যালি করলো। বর্ধমান থেকে দিল্লি রাজ পথের দখল নিয়েছে কৃষকরা। একটানা ৬২ দিন আন্দোলনে থাকার পর প্রজাতন্ত্র দিবসে কৃষকদের সংগ্রাম কার্যত কেন্দ্রীয় সরকারকে হুঁশিয়ারি দিল। দিল্লির কৃষক আন্দোলনের প্রতি সংহতি জানাতে বর্ধমান শহরে বামপন্থী কৃষক সংগঠনের ট্রাক্টর র্্যালি সাধারণ মানুষের নজর কেড়েছে। বর্ধমানের নবাবহাট থেকে আলিশা কৃষকদের ট্রাক্টর মিছিলে জি টি রোগ অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে। 



মঙ্গলবার দুপুরে সিপিআইএমের শাখা সংগঠন সারা ভারত কৃষক সভার নেতা মদন ঘোষ জাতীয় পতাকা উঁচিয়ে ট্রাক্টর র্্যালির সূচনা করেন। ট্রাক্টর মিছিলে ছিলেন কৃষক সভার রাজ্য সম্পাদক অমল হালদার, পূর্ব বর্ধমান জেলা সম্পাদক সৈয়দ হোসেন সহ জিতেন্দ্র নাথ মন্ডল - কৃষক সভা বি বি গাঙ্গুলি স্ট্রিট, মহম্মদ আলি মন্ডল - সংযুক্ত কিষান সভা, অন্নদা প্রসাদ ভট্টাচার্য - সারা ভারত কৃষক মহাসভা, তপন বাগ - অগ্রগামী কিষাণ সভা। এছাড়াও বামপন্থী কৃষক সংগঠনের ছোট-বড় বহু নেতা। প্রায় তিনশো ট্রাক্টর নিয়ে কৃষকরা মিছিলে সামিল হন।




 সঙ্গে ছিল কয়েকশো মোটরসাইকেল। দিল্লির কৃষক সংগ্রামের প্রতি সমর্থন জানিয়ে স্লোগানে বর্ধমান শহরের আকাশ বাতাস মুখরিত করে তোলে। "ও আমার দেশের মাটি তোমার পরে ঠেকাই মাথা" সঙ্গীতের মাধ্যমে ট্রাক্টর র্্যালি এক অন্যমাত্রা পায়। সংগ্রামী কৃষকদের অভিবাদন জানাতে জি টি রোডের দু'ধারে অগনিত মানুষ ফুল নিয়ে দাঁড়িয়ে ছিল। ফুলের পাপড়ি ছড়িয়ে মানুষ সংগ্রামী কৃষকদের পথ কুসুমাস্তীর্ণ করে তোলে। তবে কেন্দ্রীয় কৃষি বিল প্রত্যাহারের আন্দোলনের মাধ্যমে বামপন্থী দলগুলো বিধানসভা নির্বাচনের আগে বাড়তি অক্সিজেন পেল।