Scrooling

হাঁপানি ও অ্যালার্জিজনিত সমস্যায় ভুগছেন ? বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ডাঃ অয়ন শিকদার আগামী ২৫ আগস্ট বর্ধমানে আসছেন। নাম লেখাতে যোগাযোগ 9734548484 অথবা 9434360442 # টি টোয়েন্টি ওয়ার্ল্ড ক্রিকেট ২০২৪ : ভারতের বিশ্ব রেকর্ড, প্রথম থেকে শেষ সব ম্যাচে ভারতের জয় # কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন আউসগ্রামের বিউটি বেগম # নরেন্দ্র মোদীর মন্ত্রীসভায় পশ্চিমবঙ্গ থেকে শপথ নিলেন ডঃ সুকান্ত মজুমদার ও শান্তনু ঠাকুর # আঠারো তম লোকসভা ভোটের ফলাফল : মোট আসন ৫৪৩টি। NDA - 292, INDIA - 234, Others : 17 # পশ্চিমবঙ্গে ভোটের ফলাফল : তৃণমূল কংগ্রেস - ২৯, বিজেপি - ১২, কংগ্রেস - ১

দুর্গোৎসব : করোনার স্বাস্থ্যবিধি সচেতনতায় রাইস মিলস এ্যাসোসিয়েশন


 

দুর্গোৎসব : করোনার স্বাস্থ্যবিধি সচেতনতায় রাইস মিলস এ্যাসোসিয়েশন


ডিজিটাল ডেস্ক রিপোর্ট, সংবাদ প্রভাতী : করোনা অতিমারি মোকাবিলায় লকডাউনের জেরে সারা বিশ্বের সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গের মানুষও নানা ক্ষেত্রে দুর্ভোগের শিকার। তবে এই মহামারী পরিস্থিতিতে বর্ধমান ডিস্ট্রিক্ট রাইস মিলস এ্যাসোসিয়েশন শুরু থেকেই অসহায় মানুষের পাশে রয়েছে। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আহ্বানে সাড়া দিয়ে ত্রান তহবিলে কয়েক লক্ষ টাকা প্রদানের সঙ্গে দুঃস্থ কয়েক হাজার মানুষকে দুপুরের খাবার দিয়েছে। করোনার স্বাস্থ্যবিধির সামগ্রী সাবান, স্যানিটাইজার ও মাস্ক গরীব মানুষ সহ সাধারনে হাতে তুলে দিয়েছে বারে বারে। কয়েকদিন আগেই ৫ হাজার মহিলার হাতে নতুন শাড়ি তুলে দিয়েছে এ্যাসোসিয়েশন। এক্ষেত্রে করোনা যোদ্ধাদের মতো সাধারণ মানুষের সামনে দাঁড়িয়ে নিঃস্বার্থভাবে কাজ করে চলেছেন বর্ধমান ডিস্ট্রিক্ট রাইস মিলস এ্যাসোসিয়েশন এর কার্যকরি সভাপতি আব্দুল মালেক, সাধারণ সম্পাদক সুব্রত মন্ডল, কোষাধ্যক্ষ কাঞ্চন সোম সহ কিরণশংকর মন্ডল, মনীশ আগরওয়াল ও অন্যান্যরা। দুর্গোৎসবেও সাধারণ মানুষ যাতে স্বাস্থ্যবিধি মেনে পুজোর আনন্দে সামিল হতে পারে সেজন্য স্যানিটাইজার ও মাস্ক নিয়ে বর্ধমানের বীরহাটা ট্রাফিক অফিসের কাছে রাস্তার ধারে ট্রেন্ড খাটিয়ে বসে পড়লেন। উৎসবের মরশুমে পথচলতি সাধারণ মানুষকে করোনার স্বাস্থ্যবিধি সম্পর্কে সচেতন করার সঙ্গে মাস্ক ও স্যানিটাইজার বিতরণ করছেন। আব্দুল মালেক, সুব্রত মন্ডল ও কাঞ্চন সোম'রা জানান, তাদের এই কর্মসূচি সপ্তমী থেকে নবমী পর্যন্ত চলবে। 



বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গাপুজোর সময়ে রাইস মিলস এ্যাসোসিয়েশনের কর্মকর্তারা নিজের পরিবার পরিজনের সঙ্গে সময় না কাটিয়ে পথচলতি সাধারণ মানুষের জন্য রাস্তার ধারে বসে সমাজসেবা করায় স্বভাবতই বিভিন্ন মহল প্রশংসা করছেন।