Scrooling

উচ্চমাধ্যমিক ২০২৫ প্রথম দশে ৭২ জন। প্রথম হয়েছে রূপায়ন পাল। রূপায়ন বর্ধমান সিএমএস হাইস্কুলের ছাত্র। তাঁর প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৭ ( ৯৯.৪ শতাংশ) # ২০২৫ সালের মাধ্যমিক পরীক্ষায় রাজ্যে প্রথম রায়গঞ্জের করোনেশন হাইস্কুলের অদৃত সরকার। প্রাপ্ত নম্বর ৬৯৬ নম্বর # ষষ্ঠ সিন্ধু জিব্রাল্টার জয় করে ইতিহাসের পাতায় সায়নী # বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হলেন বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ, শুভেচ্ছা বার্তা পাঠালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় # সুপ্রিম কোর্টের রায়ে ২৫ হাজার ৭৫২ জন শিক্ষকের চাকরি গেল # আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি বিজয়ী ভারত, নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে তৃতীয় বারের জন্য চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি চ্যাম্পিয়ন হল ভারত # প্রয়াত সঙ্গীতশিল্পী প্রতুল মুখোপাধ্যায়, মুখ্যমন্ত্রীর শোকজ্ঞাপন # বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রাজ্যসভার সাংসদ হলেন তৃণমূল কংগ্রেসের ঋতব্রত বন্দ্যোপাধ্যায় # 'দাদাসাহেব ফালকে' সম্মানে ভূষিত হলেন অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী

করোনা মোকাবিলায় জামালপুর ব্লক কি লকডাউনের পথে ?



করোনা মোকাবিলায় জামালপুর ব্লক কি লকডাউনের পথে ?


অতনু হাজরা, জামালপুর :  জামালপুরে প্রথম করোনা আক্রান্তের খবর পাওয়া যায় ১৯ জুলাই। তারপর কয়েকদিনের মধ্যেই সংক্রমণ গিয়ে দাঁড়ায় ২২ জনে (যদিও ১ জন হুগলি জেলার)। সেই থেকেই জনমানসে ভয়ের সঞ্চার ও দাবি উঠতে থাকে সম্পুর্ন লকডাউন করা হোক জামালপুরকে। এরই মাঝে ১৩ জনের সুস্থতার খবরে মানুষের মধ্যে আশা জাগে যাক তাহলে হয়তো...। কিন্তু সেখানেও বিধি বাম। গতকাল রাতেই নতুন করে ৩৯ জন করনায় আক্রান্ত হয় জামালপুরে। শোরগোল পড়ে যায় প্রশাসনে। আক্রান্ত হন জামালপুর হাসপাতালের চিকিৎসক, নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীরা। পরিস্থিতি এমন জায়গায় পৌঁছায় হাসপাতালের স্বাভাবিক কাজকর্ম চালানো মুশকিল হয়ে পড়েছে। একসঙ্গে এতজন আক্রান্তের খবর আসায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে জনমানসে। ফলে আজ সকাল থেকেই আবার জোরালো হয়ে ওঠে লকডাউনের দাবি। সংবাদ প্রভাতী'র পক্ষ থেকেও যোগাযোগ করে  ব্লক অফিসে জানানো হয়। এখন দেখার কোন পথে হাঁটে প্রশাসন।লকডাউন না কি অন্য কিছু। সময় তার উত্তর দেবে। তবে জামালপুরের এই অবস্থার জন্য দায়ী অবশ্য অসচেতন জনগণ।কারণ সরকারের পক্ষ থেকে তো বটেই এমন কি পুলিশ প্রশাসন ও ব্লক প্রশাসনের পক্ষ থেকেও নিয়মিত প্রচার করা হয়েছে মানুষকে সচেতন করা হয়েছে মাস্ক ব্যবহার করতে, সামাজিক দূরত্ব মেনে চলতে, বার বার হাত ধোয়া বা স্যানিটাইজ করা এসব বহুবার বলা হয়েছে। ব্লক স্বাস্থ্য কেন্দ্রের তরফে আশা কর্মীরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে মানুষকে বুঝিয়েছেন। কিন্তু কিছু মানুষ সচেতনতার বার্তায় গুরুত্ব না দিয়ে সরকারি নির্দেশকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়েছে। যার পরিনতি ক্রমশঃ খারাপের দিকে যাচ্ছে।  পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে গেলে এখন লকডাউন ছাড়া আর কি হতে পারে ?