Scrooling

উচ্চ মাধ্যমিকের পর নিটেও রাজ্যে প্রথম বর্ধমানের রূপায়ণ পাল। # উচ্চমাধ্যমিক ২০২৫ প্রথম দশে ৭২ জন। প্রথম হয়েছে রূপায়ন পাল। রূপায়ন বর্ধমান সিএমএস হাইস্কুলের ছাত্র। তাঁর প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৭ ( ৯৯.৪ শতাংশ) # ২০২৫ সালের মাধ্যমিক পরীক্ষায় রাজ্যে প্রথম রায়গঞ্জের করোনেশন হাইস্কুলের অদৃত সরকার। প্রাপ্ত নম্বর ৬৯৬ নম্বর # ষষ্ঠ সিন্ধু জিব্রাল্টার জয় করে ইতিহাসের পাতায় সায়নী # বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হলেন বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ, শুভেচ্ছা বার্তা পাঠালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় # 'দাদাসাহেব ফালকে' সম্মানে ভূষিত হলেন অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী

করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে হোমিওপ্যাথি ওষুধ "আর্সেনিক অ্যালবাম ৩০'

ডেস্ক রিপোর্ট : করোনা ভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধ ক্ষমতা কয়েকগুন বাড়াতে পারে হোমিওপ্যাথি ওষুধ। এমনটাই জানাল কেন্দ্রীয় সরকারের আয়ূষমন্ত্রক।  তিন দফা লকডাউন শেষের আগেই কেন্দ্রীয় সরকারের  আয়ূষমন্ত্রক করোনা মোকাবিলায় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর উপর বিশেষ গুরত্ব দিলো। আর এক্ষেত্রে আয়ূষমন্ত্রক হোমিওপ্যাথি ওষুধের উপরই ভরসা রাখছে। মন্ত্রকের কথায় হোমিওপ্যাথি ওষুধ আর্সেনিক অ্যালবাম ৩০ (Arsenic album 30) করোনা ভাইরাস সংক্রমণের প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেকগুন বাড়িয়ে দিতে পারে। তাই কেন্দ্রীয় সরকারের আয়ূষমন্ত্রকের নির্দেশে এবং সেন্ট্রাল কাউন্সিল অফ হোমিওপ্যাথির অনুমোদনক্রমে ভারতে করোনা ভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে সাধারণ মানুষের মধ্যে আর্সেনিক অ্যালবাম ৩০ বিতরনের কাজ শুরু হয়েছে। ১৪ মে থেকে বর্ধমান হোমিওপ্যাথি মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল থেকে এই ওষুধ বিনামূল্যে বিতরনের কাজ শুরু হলো। কলেজের অধ্যক্ষ ডাঃ অসীম কুমার সামন্ত ও বিশিষ্ট চিকিৎসক ডাঃ তারক সরকার'রা জানান, দেশে করোনা সংক্রমণের প্রকোপ ক্রমশঃ বাড়ছে। এই পরিস্থিতিতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর উপর বিশেষ গুরত্ব আরোপ করেছে কেন্দ্রের আয়ূষমন্ত্রক। হাসপাতাল থেকে বিনামূল্যে দেওয়ার পাশাপাশি খোলা বাজারে হোমিওপ্যাথি ওষুধের দোকানেও এই ওষুধ পাওয়া যায়। এই ওষুধ খাওয়ার নিয়ম প্রসঙ্গে ডাঃ তারক সরকার জানান, এই ওষুধ লিকুইড এবং ট্যাবলেট বা বড়ি সব রকমেই পাওয়া যায়। লিকুইড এক ফোটা করে তিন দিন খালি পেটে খেতে হবে। ৩০ দিন পরে আবার এক ফোটা করে তিন দিন খেতে হবে। বড়ি বা ট্যাবলেট তিনটি করে তিন দিন খালি পেটে খেতে হবে। ৩০ দিন পরে আবার তিন দিন খেতে হবে। তবে সব ক্ষেত্রেই চিকিৎসকের পরামর্শ মতোই নিয়ম মেনে খাওয়া উচিত।
জানাগেছে, ইতালি সহ কয়েকটি দেশে এই ওষুধ প্রয়োগে সুফল মিলেছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন ভারত করোনার হাত থেকে খুব তাড়াতাড়ি মুক্তি পাবেনা। এই অবস্থায় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর উপরই জোর দেওয়া উচিত।
বর্ধমান হোমিওপ্যাথি মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে এই ওষুধ বিতরনের সূচনাপর্বে বিশিষ্ট সমাজসেবী খোকন দাস, হাসপাতালের চিকিৎসকবৃন্দ ও অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন। রবিবার ও ছুটির দিন বাদে প্রতিদিন সকাল ১০ টা দুপুর ১২ টা পর্যন্ত বর্ধমান হোমিওপ্যাথি মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল থেকে এই ওষুধ বিনামূল্যে দেওয়া হবে।