Scrooling

ষষ্ঠ সিন্ধু জিব্রাল্টার জয় করে ইতিহাসের পাতায় সায়নী # বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হলেন বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ, শুভেচ্ছা বার্তা পাঠালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় # সুপ্রিম কোর্টের রায়ে ২৫ হাজার ৭৫২ জন শিক্ষকের চাকরি গেল # আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি বিজয়ী ভারত, নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে তৃতীয় বারের জন্য চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি চ্যাম্পিয়ন হল ভারত # প্রয়াত সঙ্গীতশিল্পী প্রতুল মুখোপাধ্যায়, মুখ্যমন্ত্রীর শোকজ্ঞাপন # বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রাজ্যসভার সাংসদ হলেন তৃণমূল কংগ্রেসের ঋতব্রত বন্দ্যোপাধ্যায় # 'দাদাসাহেব ফালকে' সম্মানে ভূষিত হলেন অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী

অধ্যাপক অংশুমান কর নির্দোষ প্রমাণিত


 

অধ্যাপক অংশুমান কর নির্দোষ প্রমাণিত


ডিজিটাল ডেস্ক রিপোর্ট, সংবাদ প্রভাতী : অধ্যাপক অংশুমান কর নির্দোষ। কলকাতা হাইকোর্ট এমনটাই রায় দিয়েছে। যার প্রেক্ষিতে বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক ডঃ অংশুমান কর এর উপর থেকে সমস্ত রকম নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল। উল্লেখ্য গতবছর বিশ্ববিদ্যালয়ের এক পাস আউট ইংরেজির ছাত্রীকে ডঃ কর হেনস্থা করেছেন বলে অভিযোগ আনে হেড, ছাত্র সংসদ ও কয়েকজন বুদ্ধিজীবী। যার ভিত্তিতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ডঃ কর-কে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা বিষয়ক কার্যক্রম থেকে সরিয়ে দেয়। যদিও সেই সময়ে অধ্যাপক অংশুমান কর তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ মিথ্যা এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে জানিয়েছিলেন। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তার কথায় আমল না দেওয়ায় তিনি কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন।

 প্রায় এক বছর পর কলকাতা হাইকোর্টে এই মামলা চলার পর চলতি মাসের গোড়ার দিকে কলকাতা হাইকোর্ট তাঁকে নির্দোষ ঘোষণা করে। এরপরই অধ্যাপক কর বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে আবেদন করেন তার উপর থেকে যেন সমস্ত নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হয়। সেই আবেদনের পর বুধবার বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মসমিতির বৈঠকে বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজির অধ্যাপক ডঃ অংশুমান কর এর উপর থেকে একাডেমিক ও পরীক্ষার কাজকর্ম সংক্রান্ত সমস্ত নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে নেওয়ার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডঃ নিমাই চন্দ্র সাহা সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ আদালতের রায় মেনে কাজ করবেন।

অধ্যাপক ডঃ অংশুমান কর বলেন, সুবিচার পাবার আশায় কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলাম। কারণ হাইকোর্টের রায়ের উপর আমার আস্থা আছে। মামলার রায় ঘোষণার পর তিনি কলকাতা হাইকোর্ট কে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। এদিকে অধ্যাপক কর আরো বলেন, আমি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের বিবেচনাবোধের উপর আস্থা রেখে ছিলাম। আমি খুশি। এবার দ্রুত একাডেমিক ও পরীক্ষা সংক্রান্ত ও গবেষণার কাজে ফিরতে চাই।